“এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম” বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহন করেছে। এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমকে আমরা একপ্রকার কম্পিউটারই বলতে পারি। কেননা, বর্তমানে কম্পিউটার দ্বারা যেসব কাজ করা যায়, তার অধিকাংশ কাজই এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা সম্ভব হচ্ছে। কম্পিউটারের সায্যে যেসব কাজ যেমনঃ বিভিন্ন ব্রাউজারের সাহায্যে ইন্টারনেট ব্যবহার, গেইম খেলা, বই পড়া, টিভি দেখা ইত্যাদি ছাড়াও আরও অনেক গুরুত্বপুর্ন কাজ। এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বর্তমানে অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে অধিক জনপ্রিয়। কারন, এন্ড্রয়েডের রয়েছে ব্যবহার বান্ধব ইন্টারফেস অর্থাৎ আপনি যদি একটি জাভা এপস তৈরি করেন তাহলে সেটি যে ডিভাইসের জন্য তৈরি করা হয়েছে সেটা্তেই সাপোর্ট করবে। যেমনঃ আপনি যদি Nokia C3 এর জন্য একটি অ্যাপস তৈরি করেন তবে তা Nokia 5130 এর মধ্যে ঠিকমত সাপোর্ট করবে না। যদিও বা সাপোর্ট করে এপস এর সাইজগুলো ঠিক থাকবে না। দেখা যাবে ডানেরটা বামে আর বামেরটা ডানে এসে গেছে অথবা একটি না একটি সমস্যা থাকবেই। আর যদি আপনি এন্ড্রয়েড ডিভিইস তৈরি করেন তবে তা প্রায় সব ডিভাইসেই সাপোর্ট করবে কোনো ঝামেলা ছাড়াই।বর্তমানে যেসব মোবাইল কোম্পানিগুলো এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে সেসব কোম্পানি হলো- Samsung, Symphony, Micromax
Acer, Alcatel, Dell, Gigabyte, HTC, Huawei, LG,
Motorola, Nexus, T-Mobile, Toshiba, Vodaphone,
ZTE এছাড়াও আমাদের দেশের WALTON কোম্পানী ও আরও
অনেকে এই জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমটি ব্যবহার করে।
...........এন্ড্রয়েডের মালিক হলো- গুগল। এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে লিখতে হলে অনেক কিছুই লিখা যায় তবে আমি আজ আর বেশিকিছু লিখব না। ধন্যবাদ সকলকে আমার ক্ষুদ্র এই লেখাটা পড়ার জন্য।