ঈর্ষার দুটি মৌলিক তত্ত্ব ইভুলিউশনারি থিয়রি অব সোশ্যাল কন্সট্রাক্ট থিওরি। বিবর্তনবাদ মতে, জেলাসি পারফর্মস অ্যান অ্যাকশন ইদ দি প্রিজার্ভেশন অব দি সিপশিস।
সাইকোলজিতে ‘ওথেলো সিনড্রম’ বলে একটা কথা আছে। ওথেলো বেশি মাদকাসক্ত হয়ে পড়ায় নিজের স্ত্রীকে সন্দেহ করতেন। যার জন্ম হয়েছিল ঈর্ষা থেকে। এক পর্যায়ে ওথেলো স্ত্রীকে খুনও করেন। একে ‘প্যাথলজিক্যাল জেলাসি’ বলা হয়। ষড়রিপুর অন্যতম ‘মদ’ ঈর্ষাকে বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। তবে ঈর্ষান্বিত হয়ে যদি কেউ সঠিক কাজ করে, যেমন পড়াশোনা আরো বাড়িয়ে দেয়া, তখন তো ‘অসুখী মনন’ নয়। সহকর্মীর পদোন্নতি কেউ কেউ ঈর্ষার চোখে দেখেন আবার কেউ কেউ মনে করেন ওটা অর্জন করার চেষ্টা করতে হবে, যেখানে ঈর্ষার কোনো স্থান নেই।
ঈর্ষা একটি ভয়ঙ্কর মানসিক রোগ