ও গ্রুফের রক্তের লোহিত কণিকায় কোন এন্টিজেন না থাকায় অন্য যে কোন গ্রুফের রক্তের সাথে সহজেই মিশতে পারে। তাই ও রক্ত গ্রুফের মানুষ যেকোন গ্রুফধারী মানুষকে রক্ত দিতে পারে। এজন্য ও গ্রুফকে সর্বজনীন দাতা গ্রুফ বলা হয়।
ও পজেটিপ (o )কে সর্বজনিন দাতা বলার কারন ও পজেটিপ রক্ত a ,b ,ab ,o সকল পজেটিপ ধারী ব্যক্তি গ্রহন করতে পারে কিন্ত o ধারী ব্যক্তি কখনো o ব্যতিত অন্য কোন পজেটিপ রক্ত নিতে পারে না ।
O+ রক্ত কে সর্বজনিন দাতা বলা হয়। O+ এমন এক ধরণের রক্ত যা A+ , A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- সকল রক্ত ধারী ব্যক্তি গ্রহন করতে পারে। তাই এই গ্রুপের রক্তকে সার্বজনীন রক্ত বলা হয়।
মিথ্যা কথা বলা ও মিথ্যাচার করা জঘন্য অপরাধ। মিথ্যা কখনও সুফল বয়ে আনে না। মিথ্যার পরিণাম হচ্ছে ধ্বংস। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, মিথ্যার বেসাতির কারণে অনেক জাতি ধ্বংস হয়ে...
হুযূরে আকরাম সা.- এর মাযার ছাড়া
কোনো পীর বা ওলীর মাযারকে ‘রওযা শরীফ’
বলা যাবে না। কেননা হুযূরে আকরাম সা.
কবরে স্বশরীরে জীবিত আছেন। তাই তাঁর
সম্মানার্থে সেটাকে ‘রাওযা শরীফ’ বলা হয়।
কিন্তু কোনো পীর-আউলিয়া...
কোন একটি মৌলের পরমানুর ভরকে প্রমান হিসেবে ধরে তার সাপেক্ষে বিভিন্ন মৌলের এক একটি পরমানু কত গুন ভারী তা নির্ণয় করা হয়। একেই সংশ্লিষ্ট মৌলের আপেক্ষিক পারমানবিক ভর বলা হয়।...
মূলত এদেশের রাজনৈতিক অবকাঠামো ভাল না থাকায় এরকম সমস্যা। তাছাড়া এদেশের কিছু মানুষ আছে যারা বড় হওয়ার নেশায়, দেশের প্রতি সঠিক বিচার করেন না, যার কারনে এরকম সমস্যা।
কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প তথা সাহিত্যের সকল শাখায় যার সাবলীল পদচারণা রয়েছে তাদেরকে সব্যসাচী লেখক বলা হয়। সৈয়দ শামসুল হককে বাংলাদেশের সব্যসাচী লেখক বলা হয়।