শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

স্ত্রী প্রজনন হরমোন 'ইস্ট্রোজেন' বয়ঃসন্ধিকালে গ্রোথ হরমোন ক্ষরণের হার কমিয়ে দেয়। তাই মেয়েরা লম্বা কম হয়। আর পুরুষ প্রজনন হরমোন অন্ড্রোজেন লম্বা হতে সাহায্য করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর্যন্ত। সেজন্য ছেলেরা মেয়েদের তুলনায় সাধারণত লম্বায় একটু বেশী হয়ে থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

উচ্চতা ও শারীরিক গঠন 80% নির্ভর গরে জীনগত মানে বংশগত বৈশিষ্টের উপর 20% খাদ্য ও জীবন যাত্রার উপর। মেয়েরা মায়ের বৈশিষ্ট বেশি ধারন করে অার ছেলেরা বাবার। অনাদীকাল থেকে এই ধারা চলে আসছে। নারী-পুরুষরে গঠনে হরমোনাল পার্থক্যও বিদ্যমান। ক্যালরি, প্রোটিন, খনিজ পদার্থ এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন খাদ্যাভ্যাস যা আমাদের নতুন কোষ এবং হাড় নির্মাণ 'উপকরণ' এবং সেলের গঠন নির্মাণে সহায়তা করে। পশ্চাদপদ দরিদ্র দেশগুলোতে সাধারনত ছেলেরা মেয়েদের তুলানায় বেশি লম্বা তার অন্যতম কারন বেশিরভাগ মেয়েদেরই পুষ্টির অভাব। অামাদের সামাজিক ও পারিবারিক রীতি ও দৃষ্টিভঙ্গির কারনে ছোট কাল থেকেই মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় অবহেলিত তাই তাদের পুষ্টির মাত্রা ছেলেদের তুলনায় কম যেটার সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের উচ্চতার উপর। কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে অধিকাংশ মেয়েরাই ছেলেদের মত লম্বা ক্ষেত্র বিশেষে অনেকে ছেলেদের থেকেও লম্বা তার কারন তাদের উন্নত সমাজ ব্যবস্থা অার উদার দৃষ্টি ভঙ্গি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

একটি ছেলে এবং একটি মেয়ের গড়ে ১২ - ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত প্রায় সমান উচ্চতা থাকে। কিন্তু এই বয়সের পর একজন মেয়ের স্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে যায়। কিন্তু একজন ছেলের প্রায় ১৭ - ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত বৃদ্ধি ঘটে। যার কারনে মেয়েদের থেকে ছেলেরা লম্বা বেশি হয়। তথ্যসূত্র: http://questions.sci-toys.com/node/42

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ