শীতের দিনে বিশেস করর ঠুট ফেটে জা এটা রোধের উপায় কি? আর কাল ঠুট লাল অথবা অন্য কোন কালার করার উপায় কি কেউ জানলে প্রিজ বলবেন,,,
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সাধারণত ঠোটের আদ্রতা হারিয়ে গেলে তা শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। ঠোঁট ফাটার প্রধান কারণ হল ডিহাইড্রেশন, ধূমপান, ঠোটে সরাসরি সাবান ব্যবহার করা, ভিটামিন এ, বি, সি এর অভাব এবং সূর্যের অতিরিক্ত প্রভাব। সুন্দর ঠোট পেতে নিচে কিছু টিপস দেখুন-- -গ্রীষ্ম ও শীতকালে ঠোঁট বেশি ফাটে। ঠোটের ফাটা রোধ করতে ঘি বা মাখন ব্যাবহার করতে পারেন। -নিম পাতার এক্সট্র্যাক্ট ফেটে যাওয়া এবং শুষ্ক ঠোঁটের জন্য খুবই কার্যকর। -লেবুর রস দিয়ে ঠোটে ম্যাসাজ করুন প্রতিদিন ১০ মিনিট। -শীতকালে আপেল থেতলে নিয়ে ঠোঁটে মাখতে পারেন। -ডালিম ফুল নিয়ে তা থেকে তার তেল বের করে নিন। এই তেল ঠোঁটে লাগালে ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে। -নরম, সুন্দর, মসৃণ ঠোঁট জন্য ভাল কোন লিপ বাম অবশ্যই ব্যাবহার করবেন। এটি আপনার ঠোঁটের আদ্রতা রক্ষা করবে ও ঠোঁট ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। ** কালেক্টেড

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শীতের সময়ে ঠোট ফাটা সমস্যা খুব সহজ কিছু উপায়ে এড়াতে পারেন।

১. যাদের ঠোঁট ভীষণ শুকিয়ে যায় তাদের একটি বদ অভ্যাস তৈরি হয়। যা হল কিছুক্ষণ পর পর জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজানো। অনেকে ভাবেন এটি করলে ঠোঁট শুকোবে না। কিন্তু এতে ঠোঁট আরো বেশি শুকিয়ে যায় এবং ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই এই কাজটি থেকে বিরত থাকুন।

২. ঠোটে লিপজেল বা ভেসিলিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভালো ব্র্যান্ডকে প্রাধান্য দিন। অনেকেই যে কোনো ব্র্যান্ডের লিপজেল বা ভেসিলিন ব্যবহার করে থাকেন। মানহীন পণ্য ব্যবহারে ঠোটের ক্ষতির পাশাপাশি ঠোঁটের শুষ্কতার ভাব বেশ বেড়ে যায়। এসপিএফ সমৃদ্ধ লিপজেল ব্যবহার করুন।

৩. প্রাকৃতিক উপায়ে ঠোঁটের শুকিয়ে যাওয়া বন্ধ করতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে জল খান। এতে করে ঠোঁটের ত্বকে আর্দ্রতা বজায় থাকবে আর আপনি ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া থেকে মুক্তি পাবেন।

কাল ঠুট লাল অথবা অন্য কোন কালার  করার উপায় কি

১. কাঁচা দুধ তুলোর সাথে মিশিয়ে রোজ ঠোঁটে লাগাতে পারেন। কালো ছোপ কমবে। 
২. গোলাপের পাপড়ি পেস্ট করে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট নরম ও গোলাপি হবে ।

০৩. লেবুর রসের সাথে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লাগালেও একই উপকার পাবেন। অ্যালোভেরা জেল এবং নারিকেল বেটে সাদা রস ঠোঁটে লাগান। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁটের স্বাভাবিক রঙ ফিরে আসবে।

০৪. পুদিনা পাতা বেটে রস আলাদা করে নিয়মিত ঠোঁটে লাগান। বরফের কিউব নিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন,পরে বাদাম তেল এবং অলিভ অয়েল মিক্স করে ম্যাসাজ করুন। ঠোঁটের ন্যাচারাল কালার ফিরে আসবে।

০৫. দুধের সর এর সাথে ডালিমের বিঁচির গুঁড়ো মিক্স করে ঠোঁটে লাগান। এতে ঠোঁটে গোলাপী আভা আসবে।এক্ষেত্রে সর না নিয়ে ঘি ব্যবহার করতে পারেন।

০৬. অল্প পরিমাণ চিনি এবং কোল্ড ক্রিম একসাথে মিক্স করে ঠোঁটের স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। কোল্ড ক্রিমের বদলে অলিভ অয়েল-ও ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে ঠোঁটের ন্যাচারাল কালার ফিরে আসবে।

কিছু সতর্কতাঃ

- চা,কফি সহ অন্যান্য পানীয় আপনার ঠোঁট কালো হওয়ার জন্য দায়ী। এগুলো খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

- ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন। কেননা,ধূমপান করলে ঠোঁট কালো হবেই।

- পানিশূন্যতা আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা কেড়ে নেয়। তাই নিয়ম করে প্রতিদিন পানি পান করুন,কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস।

- ঠোঁট কখনই বারবার জিভ দিয়ে ভেজাবেন না।

- সরাসরি সূর্যের আলো ঠোঁটের স্বাভাবিক রঙ নষ্ট করে। যতদূর সম্ভব এটা এড়িয়ে চলুন। বাইরে যেতে হলে উচুমানের সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন।

- আপনার খাবারে রাখুন প্রচুর শাক সবজি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RabbyHosen

Call

ঠোঁট মানুষের শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ। তাই এর বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। মুখের ত্বক থেকে তুলনামূলকভাবে ঠোঁট বেশি সংবেদনশীল এবং নরম। তাই ঠোট জোড়া মসৃণ, নরম ও টুকটুকে গোলাপি রাখতে সঠিক যত্ন নিতে হবে। সুন্দর ঠোঁট পাবার জন্য কিছু টিপস- – গ্রীষ্ম ও শীতকালে ঠোঁট বেশি ফাটে। ঠোটের ফাটা রোধ করতে ঘি বা মাখন ব্যাবহার করতে পারেন। নিম পাতার এক্সট্র্যাক্ট ফেটে যাওয়া এবং শুষ্ক ঠোঁটের জন্য খুবই কার্যকর। – লেবুর রস দিয়ে ঠোটে ম্যাসাজ করুন প্রতিদিন ১০ মিনিট। – শীতকালে আপেল থেতলে নিয়ে ঠোঁটে মাখতে পারেন। – ডালিম ফুল নিয়ে তা থেকে তার তেল বের করে নিন। এই তেল ঠোঁটে লাগালে ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে। – নরম, সুন্দর, মসৃণ ঠোঁটের জন্য ভাল কোন লিপ বাম অবশ্যই ব্যাবহার করবেন। এটি আপনার ঠোঁটের আদ্রতা রক্ষা করবে ও ঠোঁট ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এ সমস্যা হতে মুক্তি পেতে ঠোঁটে লাগানোর জন্য লিপজেল, লিপবাম বা চ্যাপস্টিক ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। জিভ দিয়ে বারবার ঠোঁট লেহন করা উচিত নয় তাহলে আরও বাড়তে পারে।ঠোঁট লালভাব করতে প্রতিদিন লেবু ব্যবহার করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

শীতের ঠান্ডা হাওয়া ছাড়াও আরও কিছু বিষয় আছে, যা ঠোঁট ফাটাকে ত্বরান্বিত করে বা বাড়িয়ে দেয়। যেমন বারবার জিব দিয়ে ঠোঁট চাটার অভ্যেস, ধূমপান, পুষ্টিহীনতা ও ভিটামিনের অভাব, প্রখর সূর্যের তাপ ও পানিশূন্যতা, রেটিনয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন। বিভিন্ন চর্মরোগ যেমন —চিলাইটস ও পরিপাকতন্ত্রের রোগ আছে তাদেরও বেশি ঠোঁট ফাটে। কী করবেন? ঠোঁট ফাটা এমন একটি সাধারণ সমস্যা, যার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার তেমন কোনো প্রয়োজন হয় না। কিছু বিষয়ে সচেতনতা থাকলে নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন: -এই আবহাওয়ায় নিয়মিত রিপ বাম, ভ্যাসলিন, পেট্রোলিয়াম জেলি ইত্যাদি ব্যবহার করুন। -প্রতিদিন পানিশূন্যতা রোধে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করবেন। -খুব ঠান্ডা বাতাসে হাওয়া থেকে মুখ বাঁচাতে স্কার্ফ পরতে পারেন। -প্রখর সূর্যালোকে বের হবার সময় অবশ্যই সানব্লক ব্যবহার করবেন। শীতের দিনে ঠোঁটে প্রসাধনী যেমন— লিপস্টিক ব্যবহার করতে সতর্ক হোন। এগুলো যেন বেশি শুষ্ক বা ম্যাট না হয়। জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজাবার চেষ্টা করবেন না বা ঠোঁটের চামড়া টেনে ওঠাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনের ঠোট যেন না ফাটে এবং গোলাপি হয় তার জন্য আপনে PINK MAGEC LIP দিবেন ভালো ফল পাইবেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ