আমি একটি মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেই ডিসেম্বরের ৯ তারিখে ২০০৮ সনে এবং সে আমার প্রস্তাবে যে রাজি হয়েছে তা একটি চিঠির মাধ্যমে জানায় ডিসেম্বরের ১২ তারিখে ২০০৮। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই দুটি তারিখের মধ্যে ভালবাসার বা এই প্রেমের জন্মদিনটা কবে হবে?

যে অপেক্ষা করতে জানে তার কাছে সবকিছুই আসে।আপনিও অপেক্ষা করুন আপনার ভালবাসার মানুষটির জন্য সে আপনার হবেই । এই কথাগুলো আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ।আমি আমার ভালবাসার মানুষটির...

আপনি তাকে ভালবাসেন এ কথা তাকে প্রথমতো সরাসরি বলার চেয়ে আপনি এমন কোন কাজ করবেন যাতে সে বুঝতে পারে তাকে আপনি তাকে প্রকৃত ভালবাসেন, কারন সরাসরি প্রস্তাব দিলে ভাবতে...

ভাই,আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের এই একটা সমস্যা,আত্মমর্যাদা অনেক থাকে কিন্তু টাকা থাকে না৤আপনারও সমস্যা একই ধরণের,আপনি যে পর্যায়ে আছেন সেখানে থেকে পড়ালেখা করা কষ্টের আর ছেড়ে দেয়া আরো কষ্টের৤ যাহোক...

মেয়েরা এই ব্যাপারে খুব সিরিয়াস। হয়তো সে আপনাকে পরীক্ষা করছে এজন্যই সে এমনটা করছে। হতাশ হবেন না। তাকে ফলো করতে থাকেন এবং কিছুদিন পর শেষ বারের মত তাকে আরো একবার...

আপনি যেহেতু তার সাথে কথা বলেন তাই তার চলা ফেরা টা আপনি যানেন,  তাকে আপনার মনের কথাটি জানানো উচিত হবে বলে যদি মনে করেন , সেক্ষেত্রে প্রেমের প্রস্তাব দিতে পারেন।

আপনি প্রথমে তার সাথে সবাভাবিক কথাবার্তা বলুন, তার সাথে একটা সু সম্পর্ক গড়ে তোলেন, বন্ধুত্ব করুন, তার পর একদিন সুযোগ বুঝে আপনার মনের কথাটি তাকে বলে দিন। 

আপনাকে সে আশা দিয়েছে, ভুলে যেতে বলে নি, বা আপনাকে এড়িয়ে ও যায়নি,হয়তো আপনার ভালোর জন্যই বলছে, পরীক্ষা শেষ করুন,তারপর তার মতামত নুন,আশা করি হ্যাঁ বোধক উত্তর এ দিবে।

অনেকে আছে পারিবারিক চাপে তেমন একটা যোগাযোগ করতে পারে না, সেরকম যদি হয়ে থাকে তাহলে নিশ্চিত থাকতে পারেন, তার সম্পর্কে একটু খোঁজ খবর রাখুন সে কি অন্য কারও সাথে...

আপনি বলরেন যে পরিবারের চাপে যোগাযোগ করতে পারেনা।আর যে কথা বললেন আনেক মেয়েরা আছে যে গায়ে হাত দেয়া পছন্দ করেনা বিয়ের আগে।হয় তোবা আপনার জিএফ সেই রকমই।এ নিয়ে পন খারাপ...

আপনি সত্যিকর আথে আনুপ্ত হয়ে থা্কেন।।তহলে আপনি নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে চোখের পানি ফেলে কাদুন আর মাফচান।।। আর বেশি বেশি করে তবা পড়ুন আর পতিগা করুন...