manik

Call

এই সময় বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। মূল পরিবর্তন এটি হয়। শুষ্ক হওয়ার পর ত্বক খসখসে হয়ে যায়। যাদের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক, তাদের ত্বক ফেটেও যেতে পারে। অনেকেরই ত্বক ফাটা ফাটা হয়ে যায়। এমনকি যাদের বেশি শুষ্ক ত্বক, তাদের ত্বক ফেটে রক্তও বের হয়। যেমন অনেকেই শীতের দিনে পা ফাটার সমস্যায় ভোগে। হয়তো রোগী বলে আমি গরমের দিনে ভালো থাকি, শীত এলে আমার এই সমস্যা বেড়ে যায়। কেবল পা ফাটা নয়, যেসব রোগ শুষ্কতাজনিত যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস- এই রোগগুলোর তীব্রতা অনেক বেড়ে যায়। কারণ, বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়ার ফলে শুষ্ক হয়ে যায় ত্বক। এই জন্য আমাদের জীবনযাত্রায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা দরকার।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শীতের হাওয়ায় আদ্রতা কম থাকে। বাতাসে প্রচুর ধুলোবালি থাকে, যা ত্বকে এসে জমে। আমাদের ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। সঠিক যত্ন না নিলে ত্বকে দেখা দেয় বিভিন্ন রকমের সমস্যা। ত্বক ফেটে যাওয়া, চামড়া ওঠা এমনকি কালো দাগও হয়। তাই এই সমস্যা থেকে নিজের ত্বককে রক্ষা করতে আপনাদের জন্য দেয়া হল সহজ কিছু ঘরোয়া উপায়। ১. আমঅয়েল ও কাঁচা দুধের সর একসঙ্গে ভালোকরে মিশিয়ে নিন। এবার ত্বকে ৫ মিনিট ম্যাসেজ করুন। তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এাবার দেখুন আপনিও পেয়ে গেছেন উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক। ২. শীতে বাড়তি বলিরেখা হতে রেহাই পেতে মশুর ডাল বাটা আর মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ত্বকের মসৃণতা ও তারুণ্য ধরে রাখতে এই প্যাকটি খুব উপকারি। ৩. রাতে কিশমিশ ও কাজু বাদাম ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন তার সঙ্গে মধু ও কর্ণফ্লাওয়ার মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। শসার রস দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন। বয়সের ছাপ মুছে ফেলতে দারুণ কাজে দেবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ