আমরা প্রতিদিন কমবেশি কাজ বা পরিশ্রম করে থাকি, সেই তুলনায় খাবার বা বিশ্রাম কিন্তু প্রতিদিন একই রকম হয় না।যেদিন আমাদের খাবার একটু পুষ্টি কম থাকে আবার পরিশ্রম বেশী হয় সেদিন ঠাণ্ডা সহজেই শরীরকে কাবু করে ফেলে।সারা শরীর ঢাকা থাকায় সেখানে সুবিধা না করতে পারলেও মাথা খোলা থাকায় সেখানে প্রকোপ পড়ে বেশী এবং ঘুম থেকে উঠার পর আমরা ঘাড় ব্যাথা অনুভব করি। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে যাদের শরীর একটু দুর্বল তাদের রাতের খাবারে পুস্টিকর খাবার রাখা উচিৎ। কোনভাবেই শীতের এই সময় রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে পরা ঠিক নয়। কারন খাদ্য আমাদের শরীরে তাপ উৎপাদন করে।যেদিন বেশী পরিশ্রম হবে সেদিন একটু বাড়তি ঘুম এবং ঘুমাবার সময় মাথায় কিছু একটা পেঁচিয়ে ঘুমানো উচিৎ। আর ঠাণ্ডা যদি লেগেই যায় তবে গরম পানিতে লবন মিশিয়ে তার সেক বা হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি ভরে ঘাড়ে সেক দেওয়া যেতে পারে।তবে যদি কারো প্রেশার সমস্যা থাকে তাকে অবশ্যই প্রেশার মাপতে হবে।কারন বাড়তি প্রেসারের জন্য অনেক সময় ঘাড়ে ব্যাথা হয়ে থাকে।যাদের অল্পতে ঠাণ্ডা লাগে তারাই এই সমস্যায় বেশী ভুগে থাকেন।