তিল আসলে দেহের সাভাবিক কোনো কোষ না। এখানে, কোষ গঠনকারী প্রোটিন গুলোর মধ্যে পরিমানগত তারতম্য দেখা যায়। তেমনি একটি হলো স্কেরোপ্রোটিন যা আমাদের চুল, নখ ইত্যাদি র গাঠনিক প্রোটিন। আর এরর আধিক্যের কারনেই এমন হয়। শুধু তিল না, বরং বিভিন্ন যায়গায় এই প্রোটিনের তারতম্যের কারনে চুল/লোম বিভিন্ন আকৃতি/বৈশিষ্টের হয়ে থাকে। ধন্যবাদ