পুরুষেরা সাধারানত ১৮ -২০ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়ে। আপনি যদি আপনার নিজের উচ্চতা কে মেনে না নেন। তাহোলে অন্যরা সেটা কিভাবে মেনে নেবে?!। উচ্চতা, গায়ের রং,চুল,গলার স্বর, চেহারা, চোখ ইত্যাদি শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারনে মানুষের কিছু করার নেই। আমরা আমাদের মা বাবার কাছ থেকে পেয়ে থাকি। আমরা যেটা করতে পারি সেটা হল নিজের বিচার বুদ্ধির এবং কার্যক্ষমতা ইত্যাদি উন্নতি করা। তাই যেটাতে আমাদের কিছু করার নেই সেটা নিয়ে চিন্তা করা বেকার। যেটা আমরা চেস্টা করে করতে পারি সেটার চিন্তা করে লাভ এবং সুখ শান্তি দুটোই আছে। ১৮ বছর বয়সটা খুবই অল্প আরেকটু বয়স হলে নিজেই বুঝে যাবে। খুব সাবধান কোন বিজ্ঞাপনের জালে পড়বেন না। পৃথিবীতে উচ্চতা বাড়াবার কোন অসুধ বা খাবার নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি পত্যাহ ব্যায়াম করুন। যেমন ধরুন- প্রত্যাহ সকাল-সন্ধা রিং ঝোলা, পকুরে সাতার কাটা। তাছাড়া আরও বিভিন্ন ফিজিক্যাল করতে পারেন যা লম্বা হওয়ার জন্য বেশ উপকার করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Md Ashif

Call

সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন : এক জন লোক অনেক খাটো দেখায় যদি তার শরীর ফাঁপা থাকে। তাই ফিট থাকতে হয় সঠিক খাবার খেয়ে। - প্রচুর পরিমাণে লীন প্রোটিন খেতে হবে। যেমন সাদা ফার্মের মুরগীর মাংস, মাছ ও দুগ্ধজাত খাবারে প্রচুর লীন প্রোটিন থাকে। যা পেশী গঠনে সাহায্য করে ও হাড্ডির ক্ষত পূরণ করে। - কার্বোহাইড্রেট খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে। যেমন – ভাত, আলু, কেক ইত্যাদি। অতিরিক্ত মিষ্টি ও সোডা থেকে দূরে থাকুন। - প্রচুর ক্যালসিয়াম খান যা সবুজ শাকসবজীতে পাওয়া যায়। দুধ, দই -এ প্রচুর ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। - যথেষ্ট পরিমাণে জিংক থেতে হবে। জিংক পাওয়া যায় কুমড়া, ওয়েস্টার ও গম, ও চিনাবাদামে। - ভিটামিন ডি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে। এটি পেশী ও হাড্ডি গঠনে ভূমিকা পালন করে। এর অভাবে শিশুদের গ্রোথ ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং তরুণীদের ওজন বাড়ে। মাছে, মাশরুমে ও সূর্যের আলোতে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি। ব্যায়াম করতে হবে : তরুণরা বিশেষ করে বয়ঃসন্ধি কালে হাইট বাড়ানোর ব্যায়াম করে। লাফান, যেমন – দড়ি লাফান, সাঁতার কাটুন, সাইকেল চালান, প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট। জিমে জয়েন করুন পারলে। খেলাধুলা করুন। ঘুমঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান প্রতিদিন। ঘুমের সময় শরীর বাড়ে। তাই পর্যাপ্ত ঘুমালে শরীর লম্বা হওয়ার মতো সময় পায়। কমপক্ষে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমান যদি আপনার বয়স ২০ এর কম হয়। শরীরের হরমোন গভীর ঘুম এর সময় উত্পন্ন হয়। পিটুইটারী গ্লান্ড থেকে গ্রোথ হরমোন বের হতে সাহায্য করে। গ্রোথ যেসব কারণে প্রভাবিত হয় তা পরিহার করার চেষ্টাকরুন। আপনার ন্যাচারাল হাইট যাতে পরিবেশ গত কারণে না কমে তার চেষ্টা করবেন। এলকোহল বা স্মোকিং করা যাবেনা (ডাঃ মামুনুরঃ Bissoy)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার বয়স যেহেতু  আঠার সেহুতু অাপনার লম্বা হওয়াটা অসাধারণ কিছু না।অাপনি ব্যায়াম,যেমন, cycling,swimming, running, jumping, playing, etc. এ ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করলে অাশা করি সুফল  পাবেন অার সাথে পুষ্টিকর খাবার খান।ইনশাল্লাহ অাপনার উপকারে অাসবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ