নামাজের ফরজ ও ওয়াজিব কী কী?

প্রথম মত : কোরবানি ওয়াজিব। ইমাম আওযায়ী, ইমাম লাইস, ইমাম আবু হানীফা রহ. প্রমুখের মত এটাই। আর ইমাম মালেক ও ইমাম আহমদ রহ. থেকে একটি মত বর্ণিত আছে যে তারাও...

এমন জামাতকে সালাম দেয়া মাকরূহ যারা ওজু-গোসল করছে, খাচ্ছে, যুদ্ধ করছে, কুরআন তিলাওয়াত বা যিকির করছে, তালবীয়া পাঠ করছে, হাদিস পড়াচ্ছে, ভাষণ দিচ্ছে, ওয়াজ করছে, ওয়াজ-নছীহত বা ভাষণ শুনছে, ফিকহের...

জুমআর পর মসজিদে সুন্নত পড়লে একটু সরে গিয়ে বা কারো সাথে কোন কথা বলার পরে ৪ রাকআত নামায সুন্নাতে মুআক্কাদাহ পড়তে হয়। মহানবী (সাঃ) বলেন, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমআর...

যদি কোন পুরুষ বিবাহ করলে তার স্ত্রীর ভরণ-পোষন সহ যাবতীয় সকল চাহিদা পুরণ করতে সক্ষম হয়, এবং সে যদি বিবাহ না করে তাহলে সে অপকর্মে লিপ্ত হবে এটা যদি নিশ্চিত...

কেউ যথাসময়ে নামায পড়তে ঘুমিয়ে অথবা ভুলে গেলে এবং তার নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হয়ে গেলে, পরে যখনই তার চেতন হবে অথবা মনে পড়বে তখনই ঐ (ফরয) নামায কাযা পড়া জরুরী। প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন,...

১টা রোজায় এক ফরজ।। অর্থাৎ ৩০ রোজায় ৩০ ফরজ হয়।।। এবং প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়ষকদের ওপর রোজা ফরজ।

প্রাধান্যের দিক দিয়ে ফরজ আগে, রোজা সারাদিনে ১ ফরজ, নামাজ সারাদিনে ১৭ ফরজ, এখন আপনিই দেখুন, ১ এর প্রাধান্য বেশি দেওয়া উচিত নাকি ১৭ এর,, নাকি উভয়ের

যে বিধানটি ক্বতয়ী তথা অকাট্য দলীল দ্বারা প্রমাণিত। তাকে ফরজ বলা হয়। অর্থাৎ যা আল্লাহর নির্দেশিত পালনীয় আমল হবার বিষয়ে বিন্দু পরিমাণ কোন সন্দেহ না থাকে। সেটি ফরজ। যেমন নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাত ইত্যাদি। ফরজ...

দুয়াকরা এটা কোন হাদিসে নেই তাই করতে হবে এটা কোন কথা নয় হযরত মোহাম্মদ সা নামাজের পর কোন দুয়া করতেন না আর এই দুয়াটা পরতেন আল্লাহুম্মা আন্তাস সালাম...

সব নামাজেই হতে পারে। কেননা আল্লাহর জন্যই সব নামাজ পড়া হয়।আল্লাহর সাথে যদি কোনো ব্যাক্তির সম্পর্ক বালো থাকে, তবে যেকোনো নামাজের দোয়াই আল্লাহর দরবারে কবুল হয়।