ইসলামে বিবাহ করা ফরজ সুন্নত ও নফলও আছে। এখন প্রশ্ন হল কোন বিবাহ ফরজ? কোন বিবাহ ছুন্নত? কোন বিবাহ নফল? এই প্রশ্নর উত্তরটা কি খুলে বলবেন
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Barkatullah

Call

যদি কোন পুরুষ বিবাহ করলে তার স্ত্রীর ভরণ-পোষন সহ যাবতীয় সকল চাহিদা পুরণ করতে সক্ষম হয়, এবং সে যদি বিবাহ না করে তাহলে সে অপকর্মে লিপ্ত হবে এটা যদি নিশ্চিত হয় তাহলে তার জন্য বিবাহ করা ফরজ আর যদি কোন পুরুষ বিবাহ করলে তার স্ত্রীর ভরণ-পোষন সহ যাবতীয় সকল চাহিদা পুরণ করতে সক্ষম হয়, এবং সে যদি বিবাহ না করে তাহলে সে অপকর্মে লিপ্ত হবেনা বলে নিশ্চিত হয় তাহলে তার জন্য বিবাহ করা সুন্নত আমাদের হানাফী মাজহাবে নফল বিবাহ নেই ধরলে সব বিবাহই নফল তবে নফল বিবাহ শাফেয়ী মাজহাবে আছে বিস্তারিত উত্তরের জন্য দু:ক্ষিত আমি লোখায় খূবই কাচা তাই এর চাইতে সংক্ষেপ উত্তর বানাতে পারলাম না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলামের বিশেষজ্ঞ বৃন্দ বিবাহের নানান রকম প্রকারভেদ করেছেন। তবে বহুল প্রচলিত স্তরবিন্যাস হলো-

হারাম বিবাহ-  যদি কোনও পুরুষ কোন নারীকে নির্যাতনের উদ্দেশ্যে, যৌতুকের উদ্দেশ্যে কিংবা লাঞ্ছিত করার বা সম্পত্তির উদ্দেশ্যে বিয়ে করতে চায় সে বিয়ে হারাম বলে পরিগণিত হবে।

মাকরূহ বিবাহ- যে ব্যক্তি আর্থিকভাবে সক্ষম কিন্তু শারীরিকভাবে অক্ষম তাঁর জন্য বিবাহ করা মাকরুহ, তদ্রুপ যে শারীরিকভাবে সক্ষম কিন্তু আর্থিকভাবে অক্ষম তাঁর জন্যও মাকরুহ।অনেক ফিকাহবীদরা এটাকেও হারামের অন্তর্ভূক্ত বলেছেন।

সুন্নাত বা বৈধ- সে ব্যক্তি শারীরিকভাবে , আর্থিকভাবে সক্ষম, মোহরানা আদায়ে সমর্থ, স্ত্রীর ভরন-পোষনে উপযুক্ত তাঁর জন্য বিবাহ করা বৈধ ও সুন্নত।

ফরজ- যে ব্যক্তি উপরুক্ত সব ক্ষেত্রেই সক্ষম এবং এক্ষুণি বিয়ে না করলে অনৈতিকভাবে হারাম সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা ব্যাপক তাঁর জন্য বিয়ে করা ফরজ।

এর অন্যথায়, শারীরিক সকশমতা না থাকলে চিকিতসা করা এবং আর্থিক সক্ষমতা না থাকলে রোজা রাখার নির্দেশ এসেছে হাদীসে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ