কিছু ভাল লাগে না।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

মানসিকভাবে সুস্থ থাকাটা অনেক সময়ই হয়ে ওঠে না। কারণ নানা ধরনের চিন্তা আপনাকে আচ্ছন্ন করে ফেলতে পারে। আপনাকে বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে। অথবা জীবনে চলার পথে আসা নানা ঘটনা আপনাকে বিষাদময় জীবনের দিকে ধাবিত করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার প্রয়োজন কিছুটা মানসিক প্রশান্তির। এজন্য নিম্ন কাজগুলো করতে পারেন। মানুষের সাথে মিশুন:ধরুন আপনি মানসিকভাবে কিছুটা বিপর্যস্ত। এমন পরিস্থিতিতে আপনি যদি একা সময় কাটান তাহলে আপনি মানসিকভাবে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। এজন্য যতোটা সম্ভব মানুষের সাথে বিশেষ করে বন্ধু বান্ধবের সাথে মিশুন। তাদের সাথে জীবনের কথাগুলো শেয়ার করুন। এতে আপনি মানসিকভাবে হালকা হবেন এবং সুস্থ থাকবেন। বিশ্রাম নিন:অনেক সময়ে পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাবে আপনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। কারণ আপনার শারীরিক দুর্বলতা আপনার মনের উপরেও প্রভাব ফেলতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম। বিশ্রাম আপনাকে মানসিকভাবে প্রশান্তি দিতে পারে। এবং মানসিকভাবে সুস্থ করে তুলবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে মেডিটেশন করার চেষ্টা করেও দেখতে পারেন। হাসিখুশি থাকুন:মানসিকভাবে শান্তি না পাওয়াটা আমাদের শরীরের অনেক ক্ষতি করে থাকে। শারীরিকভাবে অসুস্থ করে তোলে এই অসুস্থতা। এই মানসিক অসুস্থতা দূর করতে বেশি করে মজা করুন এবং হাসি খুশি থাকুন। অর্থাৎ এমন কাজ করুন যেগুলো আপনাকে অনেক বেশি আনন্দ দেয়। দেখবেন মানসিক সমস্যাগুলো একেবারেই ভুলে যাবেন। অনুভূতিগুলো প্রকাশ করুন:আপনার মনের ভেতরের ভালোলাগা-মন্দলাগা সমস্তকিছু কোনো বিশেষ বন্ধুর কাছে প্রকাশ করুন। ভেতরের কষ্টকর অনুভূতিগুলো তার সাথে শেয়ার করুন। এতে করে দেখবেন আপনি মানসিকভাবে অনেকটা হালকা হয়েছেন এবং সুস্থতা অনুভব করছেন। নিজের প্রতি যত্ন নিন:আপনি শারীরিকভাবে সুস্থ স্বাভাবিক আছেন কি না সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন। নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নিন। তাছাড়া মানসিকভাবে আপনি কতোটা স্বাভাবিক আছেন সে বিষয়েও খেয়াল রাখুন ও যত্ন নিন। শারীরিক সুস্থতাও অনেক সময় মনের স্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রথমেই বলে নিই ভালো থাকার কোন সহজ পন্থা নেই। সহজ পন্থায় ভালোথাকা যায় না। ভালো থাকতে হলে আপনাকে তাফসীরে কুরআন পড়তে হবে, নামাজ পড়তে হবে, আল্লাহর হুকুম আহকাম জেনে সে অনুযায়ী নিজের জীবন পরিচালনা করতে হবে। অসৎকাজ, মদ, জুয়া, জেনা, ব্যাভিচার, লোক ঠকানো ওজনে কম দেওয়া ইত্যাদি এক কথায় আপনাকে ইসলামের মধ্যে পরিপূর্ণ রুপে প্রবেশ করতে হবে। আর আপনি কখন বুঝবেন যে আপনার কাজগুলো ভালো কাজের অন্তর্গত? যখন কেউ আপনার ভালো কাজের প্রতিবাদ করবে তখনই বুঝতে পারবেন। এই প্রশ্নের বেশিরভাগ উত্তরগুলোও ভালোকাজের প্রমাণ। কারন সবাই ভালো কথা লিখলো আর কিনা সব উত্তর অপছন্দ হয়ে গেলা। আজব! আল্লাহ সুরা-বাক্বারার ২০৮ নং আয়াতে বলেন "হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইসলামের মধ্যে পরিপূর্ণরুপে প্রবেশ করো আর শয়তানের পথ অনুসরণ করো না। কেননা শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন।" আর এর পরের আয়াতেই আল্লাহ বলেছেন "তোমাদের নিকট এই সুস্পষ্ট বিধান আসার পরেও যদি কারো পদচ্যুত ঘটে থাকে তাহলে জেনে রেখো আল্লা মহাপরাক্রমশালী ও মহা প্রজ্ঞাময়" হযরত উমর (রাঃ) কে একবার প্রশ্ন করা হলো যে, তাকওয়া কি? উত্তরে তিনি বললেনঃ- তাকওয়া এমনি এক কন্টকময় রাস্তা সে রাস্তায় চলতে হলে জামা-কাপড় আটসাঁট বেধে চলতে হয়। তবুও উপরে যারা উত্তর দিছেন সবার উত্তরের মাঝেই ভালোথাকার উপায় আছে। এই প্রশ্নের উত্তরে পূর্বে যারা উত্তর দিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে প্রশ্নকর্তা সেরা উত্তর নির্বাচন করেছেন। তারপরেও দেখি কে বা কারা বেশির ভাগ উত্তর অপছন্দ করেছেন। আমি ভাববো তাদের কাছে ভালো থাকার অন্যকোন উপায় নিশ্চই আছে। তাহলে আপনারা বলে দিন যেন আমরা আপনার দেখানো পথে চলতে পারি। আর যদি তা না পারেন তবে আপনাদের মত মানুষ যারা তারা মানুষ নামের মুখোশ পরে থাকার দরকার নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

একটু বিনোদন মুলক কিছু দেখার/করার চেষ্টা করুন। আর সব সময় প্রবিত্র থাকার চেষ্টা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ