কোন কাজ করিয়া ১ রাকাত পড়িলে ১৪০ রাকাত নামাযের সওয়াব হয়?

যে ব্যক্তি আজান দেয়, শরিয়তের পরিভাষায় তাকে মুয়াজ্জিন বলা হয়। আজান দেওয়া অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও মহিমান্বিত একটি আমল। কেয়ামতের দিবসে মুয়াজ্জিনগণ বিশেষ মর্যাদাবান হবেন। সেদিন চন্দ্র, সূর্য, পাহাড়- পর্বত, নদনদী, গাছপালা, পশু, পাখি এবং প্রত্যেক...

যোহরের নামাজ মোট 'দশ' রাকাত কেউ কেউ আবার শেষে দুই রালাত নফলও পড়ে তাহলে সর্বমোট ১২ রাকআত।রাকাত সংখ্যা চার রাকাত সুন্নত, চার রাকাত ফরজ ও এরপর দুই রাকাত সুন্নত...

জানাজার নামাজ চার তাকবীরের সঙ্গে আদায় করতে হয়। ঈদের নামাজে তাকবীর দেয়ার সময় হাত তুলতে হয়, তবে জানাজার নামাজে তাকবীর দেয়ার সময় হাত তোলার প্রয়োজন পড়ে না। নিয়ত - আরবি...

সূরা ইখলাস পড়লে সবচেয়ে বেশি সওয়াব হবে।

আপনাকে ইমামের সাথে সাহু সিজদা দিতে হবে। কারণ ইমামের অনুসরণ ওয়াজিব। সূত্র: হিদায়া, কিতাবুস সালাত অধ্যায়।

সকালে পাঠযোগ্য এমন কোন সূরা আছে কিনা আমার জানা নাই। তবে সন্ধ্যাকালীন একটি সূরা আছে সেটির বিষয়ে নিচে আলোকপাত করা হলো- হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি...

সব স্কুলে তো থাকে না। কোন কোন স্কুলে অবশ্য নামাজের জায়গা থাকে।

আল্লাহ'তায়ালা যদি তোমার দান টা কবুল করে অবশ্যই সেটার সোয়াব তোমার দাদা/দাদি পাবে।

জামায়াতে ঈমামের পেছনে মুসল্লিরা ফরজ নামাযের নিয়ত করা বাধ্যতামূলক নয়। কেননা, একজন বিবেকবান, সুস্থ মস্তিষ্ক, বাধ্য করা হয়নি এমন লোক কোনো কাজ করবে আর সেখানে তার কোনো নিয়ত বা ইচ্ছা থাকবে...

অবশ্যই। কেননা সত্যই মানুষকে মুক্তি দেয়। আর এ মুক্তি ইহকাল ও পরকাল উভয় জগতের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আবার সওয়াব বা নেকি ব্যতীত পরকালে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়...