শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

১.যে বস্তুকে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করলে অন্য বস্তুতে রুপান্তর করা যায়না তাকে মৌলিক পদার্থ বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যে পদার্থকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করলে ওই পদার্থ ছাড়া অন্য কোন পদার্থ পাওয়া যায়না তাদেরকে মৌল বা মৌলিক পর্দার্থ বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মৌলিক পদার্থ" 

 যে সব পদার্থকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করলে ওই পদার্থ ছাড়া অন্য কোন পদার্থ পাওয়া যায়না তাদেরকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ বলা হয়। এদের একটি অণু একই রকম এক বা একাধিক পরমাণুর সমন্বয়ে তৈরী। যেমন, একটি মৌলিক পদার্থ, অক্সিজেনের অণু O২ দুটি একইরকম অক্সিজেন পরমাণু O এর সমন্বয়ে গঠিত। এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৪টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২৪টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত, একটি মৌলের পরমানুতে প্রোটন সংখ্যা নির্দিষ্ট বা একই মৌলের প্রতিটি পরমানুতে সমান সংখ্যা প্রোটন থাকে (অর্থাৎ, তাদের প্রত্যেকের পারমানবিক সংখ্যা একই এবং ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন)। তাই, সাধারণভাবে প্রোটন সংখ্যা দ্বারা কোন মৌল চেনা যায়। তবে, একই মৌলের ভিন্ন প্রোটন সংখ্যা বিশিষ্ট পরমানুও রয়েছে, যাদেরকে আইসোটোপ বলে। পারমানবিক সংখ্যার উর্ধ্বক্রমানুসারে সাজালে, ১১৮ টি মৌলের প্রথম ৮০টির অন্তত একটি করে আইসোটোপের স্থায়ী রূপ রয়েছে (কয়েকটি ব্যতীক্রম ছাড়া), বাকী ৩৮টি মৌলের আইসোটোপ তেজষ্ক্রিয়, যা সময়ের সাথে ক্ষীয়মান। প্রকৃতিতে যে মৌলগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর ৩২টি মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক খনিজ রূপে থাকে (যেমন, তামা, সোনা, রূপা, কার্বন, গন্ধকইত্যাদি)। বাকীগুলো বিভিন্ন যৌগ গঠন করে অর্থাৎ যৌগিক খনিজ রূপে বিদ্যমান।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
  • মৌল/মৌলিক পদার্থঃ কেবল একজাতীয় পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত পদার্থকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ (elementary) বলে। অন‍্যভাবে বললে, যে পদার্থে কোনোরকম মিশেল বা মিশ্রণ নেই তথা স্বকীয়তা বা নিজস্বতা রয়েছে, তাকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ বলে। ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ