ভ্যারিসেলা জোসটার ভাইরাস সংক্রমণের কারণে জলবসন্ত হয়। জলবসন্ত সেরে যাওয়ার পর সেই ভাইরাস লুকিয়ে থাকতে পারে স্নায়ুরজ্জু বা স্নায়ুর উৎসস্থলে। পরে, বহু বছর পরও, কোনো কারণে সেই ভাইরাস আবার উজ্জীবিত হলে ওই স্নায়ুপথ বেয়ে ত্বকে ফুসকুড়ি ওঠে । আর স্নায়ু আক্রান্ত হয় বলে ওগুলো ভীষণ জ্বালা-যন্ত্রণা করতে থাকে।
কিন্তু সবার তো আর এমন হয় না। তবে কাদের হয় বেশি? কোনো কারণে রোগপ্রতিরোধক্ষমতা কমে গেলে ঘুমন্ত ভাইরাসটি আবার জেগে ওঠে
জায়গাগুলো ব্যথা বা যন্ত্রণা হয়, চুলকায় এবং অতিসংবেদনশীল হয়ে ওঠে। সঙ্গে জ্বর, ক্লান্তি বা মাথাব্যথা থাকতে পারে।
আপনি প্রতিদিন সারা শরীরে নারকৈল তৈল মালিস করবেন তবে নারকৈল তৈল এর সাথে টেটরাসল সিরাপ মিশিয়ে নিবেন।
ব্যবহার বিধি :- ১০০ মিলি নারকৈল তৈলের সাথে তিন কুপা টেটরাসল (টেটরাসল সিরাপের ঢাকনা/ কুপা দিয়ে) দিয়ে মিশিয়ে নিবেন। গোসল করার পর এবং ঘুমানোর আগে পূরো শরীরে মালিস করতে বলবেন ৪/৫ দিনেই ভালো ফলাফল পাবেন।
টেটরাসল সিরাপের দাম ৬৮ টাকা।
তবে আপনি এলার্জি যুক্ত খাবার খাবেন না । এই সিরাপ টি নারকৈল এর সাথে নিয়মিত ব্যবহার করবেন ।ভাই বিশ্বাস করবেন কি না জানিনা উক্ত পদ্ধতি টি ম্যাজিক এর মত কাজ করবে। তাই ট্রাই করুন। ৪/৫ দিনেই উন্নতি পাবেনবেন ইনশাআল্লাহ।
এছাড়াও একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ কাছে চিকিৎসা নিন।
ধন্যবাদ।