এই প্রশ্নটির সঠিক ব্যাখ্যা জানতে হবে কারণ কিছু কিছু লোক আছে তারা এই ধরনের কথা বলে
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

উত্তরঃ না, রাসূল (সঃ) হিন্দুদের কৃষ্ণ হতে যাবেন কেন ? কৃষ্ণ হলেন হিন্দু ধর্মানুসারীদের আরাধ্য বিশিষ্ট একজন দেবতা। হিন্দু ধর্মমতে, তিনি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে খ্যাত।

কখনো কখনো তাঁকে সর্বোচ্চ ঈশ্বর (পরম সত্ত্বা) অভিধায় ভূষিত করা হয় এবং হিন্দুদের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ ভগবদ্গীতার প্রবর্তক হিসাবে মান্য করা হয়।

কৃষ্ণ শব্দের অর্থ হল কালো বা ঘন নীল। গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্রে, অনেকেই কৃষ্ণ শব্দটি সর্বাকর্ষক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মনে করেন। ভাগবত পুরাণে কৃষ্ণকে প্রায়শই বংশী-বাদনরত এক কিশোরের রূপে বর্ণনা করা হয়েছে।

আবার ভগবদ্গীতায়, তিনি এক পথপ্রদর্শক এবং সহায়ক তরুণ রাজপুত্র। সমগ্র মহাভারত কাব্যে, তিনি একজন কূটনীতিজ্ঞ হিসাবে পাণ্ডবপক্ষে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুসলমানদের নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) হিন্দুদের কৃষ্ণ নয়। সংক্ষেপে পরিচয় তুলে ধরা হলোঃ মুহাম্মদ (সাঃ) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাস মতে আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী। পিতাঃ আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব। মাতাঃ আমিনা। মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্ম ৫৭০ খ্রীস্টাব্দের ১২-ই রবিউল আউয়াল মাসে মক্কার সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে। কৃষ্ণ হলেন হিন্দু ধর্মানুসারীদের আরাধ্য বিশিষ্ট একজন দেবতা । পিতাঃ বসুদেব। মাতাঃদেবকী পালক পিতাঃ নন্দ। পালক মাতাঃ যশোদা। কৃষ্ণ দেবকী এবং বাসুদেবের অষ্টম সন্তান ছিলেন। পুরানো পুঁথির বর্ণনা এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা অনুসারে কৃষ্ণের জন্মর তারিখ হল খ্রীষ্টপূর্ব ৩২২৮ সালের ১৮ জুলাই এবং তার মৃত্যুর দিন খ্রীষ্টপূর্ব ৩১০২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী। কৃষ্ণ মথুরার যাদব বংশের বৃষ্ণি গোত্রের মানুষ ছিলেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ