Call

আপনার কিংবা আপনার স্ত্রীর কোন সমস্যা থাকতে পারে, সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনারা সংকোচ না করে কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসক এর শরনাপন্ন হন                 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
mdsagir44

Call

এটা হলো সবচেয়ে ধৈর্য ও সবুরের বিষয়,সহবাস করতে থাকেন অার পাসাপাসি মন থেকে প্রার্থনা করতে থাকেন সফলতা অাসবেই,তবে কারো কারো সাথেই সাথেই বাচ্চা কনসেপ হয়ে যায়,অার কারো কারো দু তিন বছর পর অাসে এটাই অাল্লার নেয়ামত,সবুরেরর সাথে সামনে অাগান বিজ দিলে ফসল অাসবেই, মিস নাই সুদু লক্ষে একজন বাদে অটা সৃস্টি কর্তা পরিক্ষার জনৌ ডাতে মানুস শিখতে পারে সে জনৌ রেখে দিচে ধনৌবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রথমেই বলে রাখি, প্রজননতন্ত্রের আশপাশে যদি কোনো সমস্যা হয়, সেক্ষেত্রে বাচ্চা হতে বাধা সৃষ্টি করে। আর কখনো কখনো সন্তান জন্ম না নেওয়ার পেছনে কোনো কারণ-ই থাকে না। অর্থাৎ স্বামী- স্ত্রী কারো কোনো সমস্যা নেই, দু`জনেই সুস্থ এরপরও সন্তান গর্ভে আসে না, এমন ঘটনা ঘটতে পারে। শতকরা ১০-১৫ ভাগ ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকে।

 


স্ত্রীর ক্ষেত্রে জরায়ুকে আকড়ে ধরে ভ্রুন তৈরি হয়। ভ্রুনটি ধীরে ধীরে বড় হয়ে মানব শরীরে রূপ নিয়ে থাকে। ভ্রণটি মায়ের জন্মদানের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে। এভাবেই  জন্ম নেয় মানব শিশু। এটি হচ্ছে সন্তান জন্ম দেওয়ার স্বাভাবিক পদ্ধতি। 

আপনার শুক্রানু যদি না থাকে বা শুক্রানু যদি কম থাকে, যদি আপনাদের সহবাসে কোনো সমস্যা হয়, সেক্ষেত্রে সন্তানের জন্ম হবে না। নানা কারণে পুরুষের শুক্রানু নষ্ট হয়। পুরুষরা অনেক সময় গরমে কাজ করেন। বিশেষ করে যারা মধ্যপ্রাচ্যে থাকেন, তাদের প্রচুর গরমে কাজ করতে হয়। গরম পানিতে গোসল করলে বা নাইলন আন্ডাওয়্যার পড়লেও শুক্রানু নষ্ট হয়। ছোট বেলায় কারো যদি মামস হয় বা লিঙ্গ ও অন্ডকোষ বা তার আশপাশে যদি কোন অপারেশন হয়, বা সিফিলিস গনোরিয়া জাতীয় কোন যৌন রোগ হয়- সেক্ষেত্রে শুক্রানু নষ্ট হতে পারে।  

 যেসব ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা হারাতে হয়। তবে অনেক সময় অজানা কারণেও স্বামী স্ত্রী সন্তান গর্ভধারন বা জন্মদানের ক্ষমতা হারাতে পারেন। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
  • আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধা করেন (পবিত্র কুরআন)। অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীকে সন্তান দানের ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে রয়েছে। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সন্তান দান করতে পারেন, আবার যাকে ইচ্ছা বন্ধা করতে পারেন।
  • অনেক স্বামী-স্ত্রীর কোনো সমস্যা থাকে না, তারপরও দেখা গেছে সন্তান হয় না। খাঁটি ইবাদতের মাধ‍্যমে আল্লাহকে খুশি করে তার কাছ থেকে সন্তান চেয়ে আনতে হবে। আল্লাহ চাইলে কি না করতে পারেন? হযরত মরিয়ম (আঃ)-কে স্বামী ছাড়াই সন্তান দান করেছেন। আপনাদের যদি কোনো সমস‍্যাও থেকে থাকে, তারপরও আল্লাহর কাছে ইবাদতের সহিত ক্রন্দনরত অবস্থায় প্রতিদিন সন্তান প্রার্থনা করলে, আল্লাহ আপনাদেরকে একদিন সেই কাঙ্ক্ষিত সন্তান দান করতে পারেন। আমার মায়ের কথাই বলি। আমার মায়ের দীর্ঘ ৯ বৎসর সন্তান হয়নি। এই দীর্ঘ ৯ বৎসর আমার মা নামাজ পড়ে, রোজা রেখে, কুরআন পড়ে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁদে সন্তান চেয়েছেন। আমার পরহেজগার মা-বাবা কখনো আল্লাহর উপর নিরাশ হননি। দীর্ঘ ৯ বৎসর পর আমার মা সন্তানের মা হয়েছেন, আমার বাবা সন্তানের মুখ দেখেছেন। অবশেষে আমরা জন্ম নেই ৪ ভাই, ২ বোন। এই বিষয়টা শেয়ার করেছি আপনাকে প্রেরণা দেওয়ার জন‍্য। আপনি চাইলে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে একজন সৎ যৌন বিশেষজ্ঞের শরনাপন্ন হয়ে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন।
  • আল্লাহ আপনাদের সহায় হোন। আমিন। ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ