এই বৈশিষ্ট্যটি অনেক উত্তম একটি বৈশিষ্ট্য বলে আমি মনে করি।কেন আপনি তাকিয়ে থাকতে পারেন না সেটা জানি না।তবে এতেই আপনার ভালো। যারা যত বেশি নিজের চোখকে হেফাজত করবে তারা জান্নাতে তত বেশিবার আল্লাহ্ তায়ালার দর্শন পাবে।তাই মেয়েদের দিকে না তাকানোই ভালো।আর যেসব মেয়েদের সাথে বিয়ে করা জায়েয তাদের সাথে একাকি কথা বলাও হারাম।তাই আমাদের এগুলো পরিহার করা উচিত।তাহলে দুনিয়া ও আখিরাতে আমরা আল্লাহ্ তায়ালার রহমত প্রাপ্ত হবো।
মেয়েদের দিকে থাকাতে না পারা বা কথা বলতে না পারার নিম্নে উল্লেখিত কারণগুলো হতে পারে৷
★আপনি যতেষ্ট আত্মবিশ্বাসী নন৷ আত্মবিশ্বাস (confidence)আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শুধুমাত্র মেয়েদের সাথে কথা বলা বা থাকানো নয় বরং আরও অনেক সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে।
★পোশাকের সমস্যা! অপরিচ্ছন্ন পোশাক৷ মেয়েদের সাথে কথা বলতে যাওয়ার আগে আপনার সবচেয়ে ভাল পোশাকটি পড়ে নিন, যেটাতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। ভাল পোশাক যেমন আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে৷
★শারীরিক সমস্যা!শরীরের যত্ন নিন , নিয়মিত জিমে যান। সুন্দর এবং সুস্থ শরীর আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে অনেকখানি।
★“আমি প্রথমে কি বলবো” এই চিন্তা!এই চিন্তাটি ঝেড়ে ফেলুন।
কথা শুরু করার পর প্রথমদিনেই খুব বেশি কথা বলে ফেলা! এতে মেয়েরা সন্দেহপ্রবণ হয়ে উঠবে। প্রথম কিছুদিন আলোচনা ৫-১০ মিনিটের ভেতরেই সীমাবদ্ধ রাখুন।
★বিফল হলে ধৈর্য হারানো!পৃথিবীর সব মানুষ আপনাকে পছন্দ করবে না। আপনি যতবার মেয়েদের সাথে কথা বলতে গিয়ে বিফল হবেন।
★মেয়েদের সাথে কথা বলায় লজ্জা কাটানোর জন্য (overcoming shyness with girls) পরিচিত কারো সাহায্য নিতে পারেন। হতে পারে তা কাজিন , বন্ধু বা বন্ধুর বন্ধু । এদেরকে আপনার সমস্যাটি খোলামনে স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে বলুন এবং কি ধরণের সাহায্য চাচ্ছেন তা পরিষ্কার করে বলুন। উল্লেখ্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় ধীরে ধীরে আপনার লাজুকতা কমে আসবে।