শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কেরোসিনের কটূ গন্ধের কারণে কেরোসিন তেল কে নাপাক মনে করা হয়। কিন্তু কেরোসিন  তেল নাপাক নয়। কারন এটা খনিজ তেল। এর কটূ গন্ধ বেশিরভাগ মানুষের জন্য অস্বস্তিকর। আর ফেরেশতারা দূর্গন্ধ সহ্য করতে পারে না। তাই এ গন্ধ নিয়ে নামাজ আদায় করা মাকরুহ ( অপছন্দনীয়)। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

কেরসিন তেল একটি খনিজ তেল এবং তা বেশ দুর্গন্ধযুক্ত। আর দুর্গন্ধযুক্ত হওয়ার কারণে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া তা মসজিদে নেওয়া মাকরূহ। একান্ত প্রয়োজনে মসজিদে তা ব্যবহার করতে হলে খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন মসজিদের ফ্লোরে বা জায়ানামাযে না পড়ে। তেমনি দুর্গন্ধের কারণে কাপড়ে লাগলে সেই কাপড়ে নামায পড়াও অনুত্তম। এ থেকে হয়ত অনেক মানুষ মনে করেন, কেরসিন তেল নাপাক।

তাদের এ ধারণা ঠিক নয়। কেরসিন তেল নাপাক নয়। কিন্তু দুর্গন্ধযুক্ত হওয়ার কারণে একান্ত ওযর ছাড়া তা মসজিদে নেওয়া মাকরূহ; নাপাক হওয়ার কারণে নয়। যেমনটি অনেকে মনে করেন। (ফাতাওয়া উসমানী ১/৩৫১)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ