ফেসবুকে দেখা যায় কিছু মানুষ কে দরে পিটিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে তারা বলে কেল্লা কাটুনী ও ছেলে দরে নিয়ে পাচার করে এর কম ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে তাতে মানুষ সন্দেহ করে কিছু মানুষ কে দরে পিটিয়ে মেয়ে ফেলা হচ্ছে আসলে ঘটনাটি কি পদা সেতু কেল্লা লাগবে বলে একটি গুজব ছড়িয়ে পড়েছে আসলে মানুষ যা সামনে থেকে দেখে তা বিশাস করে কিছু মানুষ বাড় হয়েছে তারা শিশু ছেলে মেয়ে দরে নিয়ে যাচ্ছে তখন মানুষ তাদের কে হাতে নাতে দরেছে আমি বলবো এই সব কান না দেওয়া ভালো হবে সবাই নিজের সন্তানদের কে খেয়াল রাখবেন
ছেলেধরা আছে ১০০% সত্য ঘটনা।তাদের কাজ হচ্ছে শিশু পাচার অথবা শিশুকে হত্যা করে তাদের চোখ,কিডনি কিছু অসাধু ডাক্তারের কাছে বিক্রি করে দেওয়া।এতে তারা অনেক লাভবান হয়।কিন্তু ইদানিং যে একটা কথা শোনা যাচ্ছে,"পদ্মা সেতু তৈরির জন্য মাথা লাগতেছে" এটা মিথ্যা বা গুজব হতে পারে।ছেলেধরার পিছনে যারা কলকাঠি নাড়ছে তাদেরও আইনের আওতায় আনা উচিত।এর পেছনে রয়েছে সংঘবদ্ধ চক্র এবং কিছু অসাধু ডাক্তার।
হ্যাঁ, এটা অবশ্যই সত্য। একদম সত্য। আমাদের গ্রামে (বগুড়া জেলার গাবতলী থানার অন্তর্গত দূর্গাহাটা ইউনিয়নে) আজই এরকম ঘটনা ঘটেছে। খবরের কাগজ খুললেই বিস্তারিত দেখতে পারবেন।।। ইউনিয়নের বটিয়াভাঙ্গা গ্রামে তারা কয়েকজন ঘোরাঘুরি করায় লোকজন সন্দেহ করে। জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা সঠিক উত্তর দিতে পারেনি। পরে জানা যায় তারা কাল্লাকাটা। লোকজন তাদের পিটতে শুরু করে এবং তাদের পিকাপ গাড়ি পুড়ে দেয়। এরপর পরিষদে তাদের আনা হয়। জেলা প্রশাসনের উর্ধঃতন কর্মকর্তা ও পুলিশ তাদের নিয়ে যায় ### তাই সতর্ক থাকুন সবসময়###