পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পাঠাগার শুধু সমাজ সংস্কারের কাজই করে না, তা সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নের উপকরণ হিসেবেও ভূমিকা পালন করে। সামাজিক শান্তিশৃঙ্খলা বলতে যে আনন্দকে বোঝানো হয়, তার জন্যে অনিবার্য পূর্বশর্ত মানসিকভাবে বিকশিত সমাজ, যা তৈরি করতে পারে গ্রন্থ। পাঠাগার সকলের জন্য উন্মুক্ত। সাম্প্রদায়িকতা নেই এখানে, নেই হানাহানি নেই কলহ। সুতরাং জাতির মর্যাদাবোধের উন্নয়নে প্রতিটি নাগরিকের উচিত নিয়মিত গ্রন্থাগারে উপস্থিত হয়ে পড়ালেখা করা এবং সমাজ গড়ায় সহায়ক রাজনীতির জ্ঞানার্জন করা।