অনিয়মিত মাসিক নিয়মিত করতে প্রতিনিয়ত কিছু নিয়ম মেনে চলবেন। স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাবেন। এবং অস্বাভাবিক ভাবে মাসিক হলে গাইনি ডাক্তারের চিকিৎসা নিবেন। তবে কিছু পরামর্শ দেখে নিন
আপনি নিয়মিত টক জাতীয় ফল বিশেষ করে তেঁতুল মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে থাকে। ইত্যাদি টকের আচার/চাটনী খেতে হবে নিয়মিত ৩/৪ মাস দিনে ২/৩ বার করে।
আপনার শরীরের ওজন সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।
আয়রন জাতীয় খাবার খেতে হবে যাতে শরীরে পরিমিত পরিমাণে রক্ত থাকে এছাড়াও আয়রন সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে ।
নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে লং ঝাপ, লং দৌড়নো, বা নিত্য দেওয়া ইত্যাদি ভাবে শরীরির চর্চা করতে পারে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন। শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত শরীর চর্চা, সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবার পরিহার করুন। ওজন বেশি থাকলে ওজনও কমাতে হবে। নিয়মিত কাঁচা পেপে খেলে অনিয়মিত মাসিকের জন্য অনেক উপকারী। তবে যারা গর্ভবতী তাদের কাঁচা পেপে না খাওয়াই ভাল, এতে গর্ভপাত হতে পারে। জননাঙ্গের যক্ষা, গণোরিয়া, সিফিলিস, এইডস, ডায়াবেটিস প্রভৃতির কারণে হতে পারে। মাসিকের সময় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম ও আয়রনের চাহিদা তৈরি করে। পিরিয়ড এক বা দুই সপ্তাহ আগে হলে গাজর, কলা, আপেল, পেয়ারা, শসা খাবেন এবং এই সমস্যা দূর করার জন্যই অল্প অল্প বারে বারে খাবার খান। ত্যাগ করুন সফট-ডিঙ্ক, কফি ও চা।
এবং সব শেষ বলবো অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই একজন যৌন বিশেষজ্ঞ গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে হবে এবং ৩ মাস টানা ঔষধ খেতে হবে এছাড়াও কিছু টেস্ট করতে হবে । তার জন্য কিছু ব্যয় বহুল হতে পারে। তাই আপনি গাইনি ডাক্তারের কাছে নিম্ন হলেও ৭/৮ হাজার টাকা নিয়ে যাবেন
ধন্যবাধ।