আমার স্ত্রীর প্রতি মাসের ১৮ থেকে তারিখে নিয়মিত মাসিক হয়। আমাদের জন্য কোন কোন তারিখ গুলো নিরাপদ সময় বা বাচ্চা হবার সম্ভাবনা নেই?

যেহেতু আপনার নিয়মিত মাসিক  হয় ২৮ তারিখে তাই এ মাসে মাসিক বন্ধ থাকলে তা ধরতে হবে ২৮ তারিখ হতে অর্থাৎ আপনার মাসিক বন্ধের ২৯/৩০/৩১ মার্চ ২০১৯। অর্থাৎ ৩ দিন ধরতে...

এখনই নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না যে সে সন্তানসম্ভবা কিনা। আরও কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে মাসিকের জন্য। যদি মাসিক না হয়, তবে নিশ্চিত হতে স্ট্রিপ দিয়ে প্রেগন্যান্সি চেক করে নিবেন|

হুম বাচ্চ হবার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। আনুমানিক বলা যায় ৯০%। 

আপনার স্ত্রীর সকল সমস্যার মূল কারন হলো ইমার্জেন্সি পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  যার প্রভাবের কারনে মাসিকে ঝামেলা হচ্ছে ও শারীরিক ভাবে দুর্বল লাগছে শরীর লেলিয়ে পড়তেছে,মাথা ঘোড়া,মাথা ব্যথা ,বমি ভাব পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রয়া...

যেহেতু সহবাসের ১০ দিন পর মাসিক হয়েছে তাই প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আর ঐ সহবাসের পর আর সহবাস  না করলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই। নিশ্চিত থাকুন। তবে অপেক্ষা করুন...

ইমার্জেন্সি পিল সেবনের ফলে আপনার স্ত্রীর মাসিকের সময় পরিবর্তন হয়েছে।  যেহেতু  পরবর্তীতে ১০.৪.১৯ তারিখে মাসিক হয় সে ক্ষেত্রে এই ১০.৪.১৯ তারিখ থেকেই গননা করবেন তবে পরবর্তীতে ঠিক ঐ ১০ তারিখেই...

আপমার স্ত্রীর মাসিকের তারিখ ছিলো ২১ তারিখে আর সহবাস করেছেন ১৭ তারিখে।   যদি আপনার স্ত্রীর মাসিক নিয়মিত ভাবেই হয় তাহলে আপনি নিরাপদ সময়ে সহবাস করেছিলেন তবে সময় টি নিরাপদ হলেও...

কনছেব হয়েছে কিনা সেটা আপনি নিজেই দেখুন ,তা  হল  ওষদের দোকান থেকে একটি কাঠি কিনে আনুন রাতে ,আর আপনার স্তির সকালের প্রসরাব  পরিক্ষা করুন ,তা হলে সহযে বুজতে পারবেন

না এতে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নাই । 

১৮ তারিখ বুঝায় । দুই দিন করে এগুবে ।