টিউমার ২ ধরনের হয়।
যেটার জন্য ক্যান্সার হয় সেটা যেখানেই থাক তার জন্য চিকিৎসা না করালে মৃত্যু হবে।
তবে মস্তিষ্কের টিউমার সব থেকে মারাত্মক।
যদি সবাই বলে মস্তিষ্কে টিউমার হওয়া সবচেয়ে বেশি বিপদজনক তাহলে আমি বলবো এটা পুরোপুরিভাবে মনগড়া ভুল ধারণা ব্যতীত আর কিছুই নয়। আমাদের শরীরের আভ্যন্তরিন যেকোনো টিউমারই বিপদজনক অবশ্যই। তাই কোনটি সব চেয়ে বেশি বিপদজনক তা কেউ ই বলতে পারবেনা। সাধারণত শরীরের যেকোনো স্থানের কোষ অস্বাভাবিক কিংবা অসামঞ্জস্য পুর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পেলে তাকে আমরা টিউমার বলে থাকি।মানবদেহে কখনো কখনো এই অস্বাভাবিক পিণ্ড বা টিউমার দেখা দেয়। এ টিউমার দুই প্রকার (১) ম্যালিগনেন্ট (২) নন ম্যালিগনেন্ট টিউমার। ক্ষতিকর ম্যালিগনেন্ট টিউমারকে সাধারণত ক্যানসার বলে। এখন শরীরের যেকোনো অংশ বিবেচনা করলে আপনি বুঝবেন যে আমাদের শরীর মূলত একেকটি অংগের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত।ব্রেইন টিউমার হলে আপনার মস্তিষ্ক যেমন নরমাল কাজগুলি করতে পারবেনা,সেইসাথে তা ফুসফুসের স্বাভাবিক কার্যের ব্যাঘাত ঘটাবে। অন্যদিকে ফুসফুস এর সমস্যা হলে তা বাড়তে বাড়তে ধীরে ধীরে মস্তিষ্ক তে প্রভাব ফেলবেই।শরীরের যেকোনো প্রান্তের টিউমার থেকেই ক্যান্সার হতে পারে,সেটা হোক ব্রেইন টিউমার, হোক ফুসফুস টিউমার, হোক হাতের টিউমার। কাজেই এই রোগ কখনোই অবহেলা করা উচিৎ নয়।