পবিত্র কুরআন অনুযায়ী, মহান আল্লাহ তায়ালা কোন কোন ধরণের মানুষকে পছন্দ করেন না?

সাগর, নদী আর পাহাড়  বনে, পাখিদের গুনগুন গুঞ্জরণে, ভেসে আসে ওই সুমধুর  তান, চারদিকে শোন অাল্লাহর জয়োগান।  অাল্লাহ  মহান, অাল্লাহ  মহান, অাল্লাহ মহান।

পবিত্র কুরআনে আল্লাহম্মা শব্দটি ৫ বার উল্লিখিত হয়েছে।

পবিত্র আল কোরআন কে জীবিত বলা যাবে। কেননা এটা হলো কালামুল্লাহ, আর পূর্ববর্তী কিতাবকে গুলো যেহেতু কালামুল্লাহ তাই এগুলো কেও জীবিত বলা যাবে। যদি ও পূর্ববর্তী কিতাব গুলোর বিধান রহিত...

দুনিয়া হলো একটি পরিক্ষার স্থান। মহান আল্লাহ তায়ালা কোরআনুল কারীমে এরশাদ করেন: আমি মানব এবং দানব জাতি কে দুনিয়াতে পাঠিয়েছি,  একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য । সুতরাং যে আমার ইবাদত...

হাশর আরবী শব্দ। এর অর্থ উঠানো ও একত্রীকরণ। প্রচলিত অর্থে হাশর বলতে সমস্ত মানুষকে শেষ বিচারের দিনে একত্রীত করাকে বোঝায়। বিশ্বজগৎ ধ্বংস হওয়ার পর আল্লাহ তায়ালা সবাইকে পাপপুণ্যের বিচারের জন্য...

আল্লাহর প্রেরিত রাসূলকে অবিশ্বাস ও তাঁর নির্দেশ অমান্য করার কারণে আল্লাহ তায়ালা ছামুদ জাতিকে একেবারে ধ্বংস করে দেন।

মা হাওয়া (আ.) দুনিয়ার পশ্চিম গোলার্ধে জেদ্দা শহরে অবতরণ করলেন। আর আদম (আ.) পূর্ব গোলার্ধে শ্রীলংকার সন্দীপে।

আমাদের প্রথম নবীও রাসুল হযরত আদম (আঃ) ও মা হাওয়া(আঃ) কে আল্লাহ তায়ালা  মাতা পিতা ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন, এবং হযরত ঈশা (আঃ)কে আল্লাহ শুধু পিতা ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন,   

সে জাতি হলো মুসা(আঃ) এর যুগের বনি ইসরাঈল। তারা মান্না ও সালওয়া লাভ করেছিল যা অন্য জাতি পায় নি।

সহী হাদীস দ্বারা সাহ্মাৎ এর কোন প্রমান পাওয়া যায়নি. সিদরাতুলমুনতাহা পর্যন্ত গিয়েছেন এইটুকুই পাওয়া যায়