এ রোগটি যদি দীর্ঘস্থায়ী রোগ না হয় এবং সুস্থ হওয়ার আশা থাকে; তাহলে তিনি সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন এবং যে দিনগুলোর রোযা রাখতে পারেননি সে দিনগুলোর রোযা কাযা পালন করবেন।আর যদি রোগটি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সুস্থ হওয়ার আশা না থাকে; তাহলে তার উপর থেকে কাযা পালনের আবশ্যকতা মওকুফ হয়ে যাবে এবং রমযান মাসের প্রতিদিনের বদলে একজন করে মিসকীন খাওয়ানো ওয়াজিব হবে।শাইখ উছাইমীন (রহঃ) বলেন: "অক্ষম ব্যক্তির উপর রোযা ফরয নয়। দলিল হচ্ছে আল্লাহ্র বাণী: "আর কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য দিনগুলোতে সংখ্যা পূরণ করবে"।[সূরা বাক্বারা, ২:১৮৫] আপনি সুস্থ হয়ে গেলে আল্লাহতালার কাছে মাফ চাইবেন এসবের জন্য,ইনশাআল্লাহ আল্লাহতালা আপনাকে ক্ষমা করবেন।আপনার জন্য দোয়া রইলো ভাইয়া। ইনশাআল্লাহ আরোগ্যলাভ করবেন।