আমি ২২ রমজান থেকে প্রচুর অসুস্থ । জ্বর ও বমি হচ্ছে। আমার নিয়ত ছিল লায়লতুল কদর তালাশ, কুরআন তেলাওয়াত করা, ৫ ওয়াক্ত নামাজ ছাড়াও নামাজ আদায় করা। জ্বর ও বমির কারনে আমি কিছু খাইতে পারছি না। যদি একটু কষ্ট করে কিছু খাই সাথে সাথে বমি হয়ে যাচ্ছে। এখন আল্লাহ কি আমায় ক্ষমা করবেন ? কুরআন হাদিস      ও ইসলামি শরিয়ত কি বলে? সবাই দুয়া করবেন।              
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
RushaIslam

Call

এ রোগটি যদি দীর্ঘস্থায়ী রোগ না হয় এবং সুস্থ হওয়ার আশা থাকে; তাহলে তিনি সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন এবং যে দিনগুলোর রোযা রাখতে পারেননি সে দিনগুলোর রোযা কাযা পালন করবেন।আর যদি রোগটি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সুস্থ হওয়ার আশা না থাকে; তাহলে তার উপর থেকে কাযা পালনের আবশ্যকতা মওকুফ হয়ে যাবে এবং রমযান মাসের প্রতিদিনের বদলে একজন করে মিসকীন খাওয়ানো ওয়াজিব হবে।শাইখ উছাইমীন (রহঃ) বলেন: "অক্ষম ব্যক্তির উপর রোযা ফরয নয়। দলিল হচ্ছে আল্লাহ্‌র বাণী: "আর কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য দিনগুলোতে সংখ্যা পূরণ করবে"।[সূরা বাক্বারা, ২:১৮৫] আপনি সুস্থ হয়ে গেলে আল্লাহতালার কাছে মাফ চাইবেন এসবের জন্য,ইনশাআল্লাহ আল্লাহতালা আপনাকে ক্ষমা করবেন।আপনার জন্য দোয়া রইলো ভাইয়া। ইনশাআল্লাহ আরোগ্যলাভ করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ