এ ব্যপারে আপনারা দুজনেই শামিল
আপনার স্ত্রীর মাসিকের সমস্যা হলে বা মাসিক অনিয়মিত হলে পেটে বাচ্চা না আসতে পারে এছাড়াও হরমোন এর সমস্যা,অতিরিক্ত মেদ, অতিরিক্ত ওজন থাকা, জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল খেলেও পরবর্তীতে বাচ্চা জন্মদানে হ্রাস পেতে পারে ।
তাই প্রথমত আপনি আপনার স্ত্রীর মাসিক ঠিক মত হচ্ছে কি না সেটি লক্ষ রাখুন। যদি আপনার স্ত্রীর মাসিক ঠিক ঠাক নিয়মিত ক্লিয়ার ভাবে হয় তাহলে আপনার স্ত্রীর ওজন ও হরমোন ঠিক আছে কিনা তা জানার জন্য একজন গাইনি ডাক্তারের সাহায্যে চিকিৎসা গ্রহন করুন সেক্ষেত্রে আলাট্রাসোনোগ্রাফি সহ বেশ কিছু টেস্ট দিতে পারে তাই আপনি একজন গাইনি ডাক্তারের কাছে বেশ কিছু টাকা নিয়ে যাবেন।
আপনার ক্ষেত্রে আপনি যেহেতু আগে সপ্তাহে ৪-৫ বার হস্তমৈথুন করেছিলেন ইহা আপনি অনেক ভুল করেছেন। সপ্তাহে ৪-৫ বার হস্তমৈথুন করা কোন ভাবেই ঠিক হয় নি। এতে আপনার বীর্যের শুক্রানুর পরিমান কমানোর সম্ভাবনা থেকেই যায়। আপনি একজন যৌন বিশেষজ্ঞ কাছে চিকিৎসা গ্রহন করুন। ইহা অবহেলা করবেন না। আপনি হস্তমৈথুন পরিত্যাগ করুন।
আপনি সপ্তাহে ১/২ বার সহবাস করবেন। আপনি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাবেন। ৩/৪ মাস দুধ খাবেন নিয়মিত প্রতিদিন, ব্যয়াম করবেন দৌড়ানো, লং ঝাপ, দিবেন।
আপনি প্রথমত আপনার স্ত্রীকে একজন গাইনি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এবং আপনার স্ত্রীর প্রয়োজনে চিকিৎসা নেন। এবং পাশাপাশি আপনিও একজন যৌন বিশেষজ্ঞ কাছে চিকিৎসা গ্রহন করুন।
মনে রাখবেন বাচ্চা না হওয়ার মূল কারন স্বামী ও স্ত্রী দুই জনেই। তাই আপনাকেও চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে।কেনো না আপনি অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করেছিলেন।আশা করি সঠিক চিকিৎসা নিয়ে ঔষধ সেবন করবেন।
যদি আপনার স্ত্রীর মাসিক নিয়মিত ভাবে হয় তাহলে আপনার স্ত্রীর মাসিকের ১০ তম দিন থেকে ২০ তম দিন পর্যন্ত প্রতিদিন সহবাস করবেন। আপনি শুধু ১০ থেকে ২০ তম দিন গুলোতে প্রতিদিন বা ১ দিন পর পর সহবাস করবেন যোনির গভিরে বীর্যপাত করবেন সহবাস করার পর পরেই লিঙ্গ বের করবেন না। ২৫/৩০ মিনিট পর্যন্ত আপনার স্ত্রীর উপরে শুয়ে থাকবেন। শুধু প্রতিমাসেই উক্ত দিন গুলোতে সহবাস করবেন অন্যথায় বাকি দিন গুলোতে সহবাস করবেন না।। সাথে অবশ্যই আপনাকে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।