ইমাম সাহেব এত তারাতাড়ি কেরাত পাঠ করে যে আমার তা ভালো লাগেনা,তাছাড়া আমি কোনবারও ছালাম ফেরার আগে দরুদ শরীফ সম্পুর্ণ পড়তে পারিনা,দোয়া মাসুরা তো পারিইনা।। এই ক্ষেত্রে আমি কি তারাবির জামাতের পেছনে একা একা তারাবির নামাজ আদায় করতে পারবো?   
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

হ্যা আপনি পড়তে পারবেন।কোন সমস্যা নেই।আমাদের নবি মুহাম্মাদ সা একা তারাবি পড়তেন এমন কথাও শোনা যায়।তবে তিনি জামাতের সাথে বেশি পড়তেন। জামাতের সাথে পড়লে সওয়াব হয় খুব বেশি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

একা পড়ার ছেয়ে জামাতে পড়ার ফজিলত বেশী। তবে একা পড়তে চাইলে মসজিদের চেয়ে বাড়িতে পড়াই ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রমজান মাসের তারাবীহ নামাজ জামাআতে পড়া বিধেয়। তবে একাকী পড়াও বৈধ। তবে মসজিদে জামাআত সহকারে এই নামাজ আদায় করাই অধিকাংশ উলামার মতে উত্তম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাদেরকে নিয়ে তারাবীহ নামাজ জামাআত সহকারে আদায় করেছেন। অবশ্য তা ফরয হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় তিনি জামাআত করে পড়া বর্জন করেছিলেন। আব্দুর রহমান বিন আব্দ আলক্বারী বলেন, একদা রমজানের রাত্রে উমর বিন খাত্তাবের সাথে মসজিদে গেলাম; দেখলাম, লোকেরা ছিন্ন ছিন্ন বিভিন্ন জামাআতে বিভক্ত। কেউ তো একাকী নামাজ পড়ছে। কারো নামাজের ইক্তিদা করে কিছু লোক জামাআত করে নামাজ পড়ছে। তা দেখে উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি, যদি ওদেরকে একটি ক্বারী (ইমামের) পশ্চাতে জামাআতবদ্ধ করে দিই, তাহলে তা উত্তম হবে। অতঃপর তিনি তাতে সংকল্পবদ্ধ হয়ে উবাই বিন কাবের ইমামতিতে সকলকে এক জামাআতবদ্ধ করলেন। তারপর আর এক রাত্রিতে আমি তার সাথে বের হয়ে গেলাম। তখন লোকেরা তাদের ইমামের পশ্চাতে জামাআত সহকারে নামাজ পড়ছে। তা দেখে উমর (রাঃ) বললেন, এটা একটি উত্তম আবিষ্কার। জনাব! তারাবীহ জামাআতের পেছনে একা একা নামাজ আদায় করা ঠিক হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ