আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এলোপ্যাথি বিশেষজ্ঞগণ আজ যে সকল চিকিৎসা পদ্ধতি বা ঔষধ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কিংবা আলাদা আলাদা ঔষধ ব্যফহারের পরামর্শ দিচ্ছেন হোমিওপ্যাথির জনক স্যার হ্যানিম্যান আরো বহু বছর পূর্বে তার সমাধানের পথ আবিষ্কার করে গেছেন। বর্তমানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সেবায় অনেক দুরারোগ্য রোগ ভালো হয়ে থাকে যার চিকিৎসা এলোপ্যাথি বিজ্ঞানের দ্বারা করা সম্ভব নয়। বর্তমানে ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি রোগ থেকেও পরিত্রাণ মিলছে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায়। তাই বলা যায় আপনি আপনার মেহ রোগের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ১০০% ভরসা করতে পারেন। আরেকটি কথা জানিয়ে রাখা ভালো যে হোমিওপ্যাথি এমন একটা চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে এলোপ্যাথির মত পার্শপ্রতিক্রিয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। সম্পূর্ণ পার্শপ্রতিক্রিয়ামুক্ত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি এই হোমিওপ্যাথি।
হ্যা ভালো হবে। তবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা চলাকালিন হস্তমৈথুন করা যাবে না। তবে শুধু ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমেই আপনার মেহ রোগ হতে মুক্তি পাবেন না। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলবেন। নিম্নে দেখুন↓