এটি অবশ্যই অনেক ডিমান্ডেবল সাবজেক্ট। যে বিশেষ ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি ব্যবহার করে জীবের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা হয় তাকে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বলে। বাংলায় এটিকে জিনতত্ত্ব প্রকৌশল বলে।সরকারি বা বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এ বিভাগের শিক্ষার্থীরা কর্মরত। বাংলাদেশের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে, সেখানে এই বিভাগের ছেলেমেয়েরা গবেষণা করার কাজে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে।এ ছাড়া সায়েন্স ল্যাবরেটরি, আইসিডিডিআরবি, বিএসটিআই, বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিতে—যেখানে বিভিন্ন ধরনের ভ্যাকসিন উৎপাদন হয়—সেখানেও তাঁরা ভালো বেতনে চাকরি পাচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠানে বায়োকেমেস্ট্রি, ফার্মেসি, প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা ইত্যাদি বিভাগ আছে, সেখানেও তাঁরা কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।