Rubidium

Call

এসিড জলীয়দ্রবণে h+ আয়নপ্রদাণ করে।1.ক্ষারক জলীয়দ্রবণে oh আয়ন প্রদাণ করে।2.এসিড নীল লিটমাস পেপারকে লালকরে।2.ক্ষারক লালকে নীল করে।3.এসিড টক স্বাদযুক্ত।3.ক্ষারক কটু স্বাদযুক্ত।4.এসিড ক্ষয়কারী পদার্থ।4ক্ষারক অতোটা ক্ষয়কারী নয়।5.এসিডের পিএইচমান সাত এর নিচে।5.ক্ষারকের পিএইচমান সাতের ওপরে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

১। এসিড জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন(H+) দান করে, ক্ষারক জলীয় দ্রবণে হাইড্রোক্সিল(OH-) আয়ন দান করে। (আরহেনিয়াস মতবাদ) ২। এসিড প্রোটন দান করতে পারে আর ক্ষারক প্রোটন গ্রহণে সক্ষম।(ব্রাউনস্টেড-লাউরি মতবাদ) ৩। এসিড ইলেক্ট্রণ যুগল গ্রহণ করতে পারে। অপরদিকে ক্ষারক ইলেকট্রন যুগল দানের সক্ষমতা রাখে। (লুইস মতবাদ) ৪। লেবুর জুস, হাইড্রোক্লোরিক এসিড ইত্যাদি এসিডের উদাহরণ। আর ক্ষারের উদাহরণ হলো বেকিং সোডা, ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ইত্যাদি।  ৫। এসিডের পিএইচ সীমা ০ থেকে ৬.৯ পর্যন্ত। আর ক্ষারের পিএইচ সীমা ৭.১ থেকে ১৪ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

 এসিড ও ক্ষারকের পার্থক্য হলো: ১।এসিড টক সাদযুক্ত ২।ক্ষারক সাধারণত কটু সাদযুক্ত ৩।এসিড নীল লিটমাসকে লাল করে ৪।ক্ষারক লাল লিটমাসকে নীল করে ৫।এসিড জলীয় দ্রবণে  (H+) আয়ন প্রদান করে ৬।ক্ষারক জলীয় দ্রবণে (OH) আয়ন প্রদান করে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ