হারাম মাল যদি মূল মালিকের কাছে ফেরত দেয়া না যায় তাহলে তা গরীবদের দান করতে পারেন যারা যাকাত পাওয়ার হকদার। তবে এই দানের কোন ফযিলত পাবেন না। এবং কবুল যোগ্যও হবেনা। ইবনে উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ পবিত্রতা ছাড়া নামায কবুল হয় না। আর হারাম উপায়ে প্রাপ্ত মালের সাদকাও কুবুল হয় না। সাঈদ ইবনে ইয়াসার (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি আবু হুরায়রা (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক বৈধ উপার্জন হতে দান খায়রাত করে, আর আল্লাহ তাআলা হালাল ও পবিত্র মাল ছাড়া গ্রহণ করেন না, সেই দান দয়াময় রাহমান স্বয়ং ডান হাতে গ্রহণ করেন, তা যদি সামান্য একটি খেজুর হয় তাহলেও । এটা দয়াময় রাহমানের হাতে বাড়তে বাড়তে পাহাড় হতেও বড় হয়ে যায়; যেভাবে তোমাদের কেউ তার দুধ ছাড়ানো গাভী বা ঘোড়ার বাচ্চাকে লালন পালন করে থাকে। (সূনান আত তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১ এবং ৬৬১) জনাব! হারাম মাল মসজিদে দান করা যাবে না। এছাড়া অন্যান্য খাতেও দিতে পারেন।
শরিয়তের দৃষ্টিতে হারাম মৌলিকভাবে দুই প্রকার।