মোটা হওয়ার ২টি সহজ উপায়:
খাবার: বেশি করে ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। তাছাড়া প্রচুর পরিমান আমিষ, শর্করা ও ভিটামিন জাতীয় খাবার খান। কারণ এ ধরনের খাবার আপনাকে খুব অল্প দিনের ভিতর মোটা করে তুলবে। তবে অবশ্যয় তাড়াতাড়ি মোটা হবার জন্য অতিরঞ্জিত কিছু করবেন না। কারণ এটি আপানকে বিপদের মুখে ঠেলে দেবে।
ব্যায়াম: শরীরকে সুঠাম ও নজরকারা করার জন্য ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন পরিমিত পরিমান ব্যায়াম করবেন এটি আপনাকে ফিট রাখতে সাহায্য করবে।
ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এতে আপনার ক্ষতি হতে পারে। আপনি নিচের কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারেন। স্বাস্থ্যকর খবার গ্রহণ স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত শুধু পেট ভরে এটা সেটা খেলেই হবে না। খেতে হবে উপযুক্ত খাবারটি। আপনার শরীরে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রোটিন, কার্বন এবং ফ্যাট এর প্রয়োজন হয় প্রতিদিন। এর জন্য প্রতিদিন বাদাম এবং দুগ্ধজাত খাবার খান। প্রোটিনযুক্ত খাবার পেশী গঠনে সহায়তা করে। এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে মাংস গ্রহণ করুন। রোজ খান ডিম, পনির ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভাত-রুটি-আলু খাওয়ার চেষ্টা করবেন। একসাথে খাবার নয় আপনি কম কম করে খান ২-৩ ঘণ্টা পর পর। ফল, জুস, সালাদ ইত্যাদিও খান। চিপস, তৈলাক্ত নাস্তা, জাঙ্ক ফুড, গ্যাস ড্রিঙ্কস ও না খাওয়াই ভালো। খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার স্বাস্থ্যকর উপায়ে। পানি প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করুন। দেহের কোনো পরিবর্তন চাইলে দেহকে আর্দ্র রাখা খুবই জরুরি। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন ভারী খাবার খাওয়ার আগে এবং খাবারের মাঝখানে কখনই পানি খাওয়া ভালো না। এতে করে খাবার মাঝখানে পানি ক্ষুধাটাকে নিবারণ করে। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার রুচি থাকে না। পর্যাপ্ত ঘুম যদি সম্ভব হয় দুপুরে ৩০মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ঘুমান। রাতে দেরি না করে আগে ঘুমিয়ে পড়ুন। এবং দিনে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান। নিয়মিত ব্যায়াম নিয়মিত ব্যায়াম করুন ক্ষুধা বাড়াতে প্রতিদিন একচিমটি করে কালো জিরা খান এটি খেয়ে আমি নিজে অনেক উপকার পেয়েছি এবং শরীরকে ফিট রাখতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করুন। অনেকেই হয়তো ভাবেন ওজন বাড়াতে হয়তো কোন ব্যায়ামের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু ব্যায়াম আসলে প্রয়োজন শরীরকে ফিট রাখতে। হাঁটতে পারেন বা জগিং বা ওয়েট নিয়ে ব্যায়াম করতে পারেন। এছাড়া সাঁতার কাটতে পারেন, ইয়োগা করতে পারেন বা যেকোনো আউটডোর খেলায় অংশগ্রহন করতে পারেন।