প্লিজ সাহায্য করুন আর বিশেষ করে হাদিস গুলোর রেফারেন্স দিবেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শুধু ব্রন নয় সব ধরনের রোগ থেকে মুক্তি লাভে পূর্ব শর্ত হচ্ছে আল্লাহর বিধানকে জানা এবং যথাযথ মানার পাশাপাশি পূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস রাখা। রোগ-ব্যাধি থেকে শিফা লাভে কয়েকটি আয়াত তুলে ধরা হলোঃ ক. বিসমিল্লাহ সহ সুরা ফাতিহা তিলাওয়াত ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤـَﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟﻠّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ - ﺍﻟﺮَّﺣْﻤـﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ - ﻣَـﺎﻟِﻚِ ﻳَﻮْﻡِ ﺍﻟﺪِّﻳﻦِ - ﺇِﻳَّﺎﻙَ ﻧَﻌْﺒُﺪُ ﻭﺇِﻳَّﺎﻙَ ﻧَﺴْﺘَﻌِﻴﻦُ - ﺍﻫﺪِﻧَــــﺎ ﺍﻟﺼِّﺮَﺍﻁَ ﺍﻟﻤُﺴﺘَﻘِﻴﻢَ - ﺻِﺮَﺍﻁَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺃَﻧﻌَﻤﺖَ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢْ ﻏَﻴﺮِ ﺍﻟﻤَﻐﻀُﻮﺏِ ﻋَﻠَﻴﻬِﻢْ ﻭَﻻَ ﺍﻟﻀَّﺎﻟِّﻴﻦَ – ﺍَﻣِﻴْﻦ - খ. সূরা তাওবার ১৪নং আয়াত ﻭَﻳَﺸْﻒِ ﺻُﺪُﻭﺭَ ﻗَﻮْﻡٍ ﻣُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। গ. সুরা ইউনুসের ৫৭নং আয়াত ﻭَﺷِﻔَﺎﺀٌ ﻟِﻤَﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟﺼُّﺪُﻭﺭِ ﻭَﻫُﺪًﻯ ﻭَﺭَﺣْﻤَﺔٌ ﻟِﻠْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ উচ্চারণ : ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ঘ. সুরা নহলের ৬৯ নং আয়াত ﻳَﺨْﺮُﺝُ ﻣِﻦْ ﺑُﻄُﻮﻧِﻬَﺎ ﺷَﺮَﺍﺏٌ ﻣُﺨْﺘَﻠِﻒٌ ﺃَﻟْﻮَﺍﻧُﻪُ ﻓِﻴﻪِ ﺷِﻔَﺎﺀٌ ﻟِﻠﻨَّﺎﺱِ উচ্চারণ : ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফা-উ লিন্না-সি। অর্থ : তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। ঙ. সুরা শুআরার ৮০ নং আয়াত ﻭَﺇِﺫَﺍ ﻣَﺮِﺿْﺖُ ﻓَﻬُﻮَ ﻳَﺸْﻔِﻴﻦِ উচ্চারণ : ওয়া ইজা মারিদতু ফা হুয়া ইয়াশফি-নি। অর্থ : যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন। চ. সুরা বনি ইসরাঈলের ৮২নং আয়াত ﻭَﻧُﻨَﺰِّﻝُ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥِ ﻣَﺎ ﻫُﻮَ ﺷِﻔَﺎﺀٌ ﻭَﺭَﺣْﻤَﺔٌ ﻟِﻠْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ উচ্চারণ : ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল ক্বুরআ’নি মা হুয়া শিফাউও ওয়া রাহমাতিুল লিলমু’মিনি-ন। অর্থ : আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। উপরোল্লিখিত আয়াতগুলো একবার তিলাওয়াত করে একটি পানিভর্তি পাত্রে দম করে পানিটি পান করলে আল্লাহ তাআলা জটিল ও কঠিন রোগ থেকে তার বান্দাদের হিফাজত করবেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি বেশি বেশি ওযু করুন আর রব এর কাছে দোয়া করুন যত বেশি পারেন পবিএ থাকুন আর সময় পেলেই ওযু করুন এতে আপনার মুখের ব্রন খুব তাড়াতাড়ি দূর হবে আর ওযু করলে চেহেরায় নুর দেখা দিবে আর বেশি পরিমান বা নিয়ম অনুযায়ী ঘুমান ঘুমের অভাবে ব্রন হয় মুখে আবার বয়সের কারনেও হয়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন। নামাজ পড়ে খাস দিলে আল্লাহর কাছে সাহায‍্য চান। আশা করি আল্লাহ সাহায‍্য করবে। বেশি বেশি মুখে-মনে নীরবে আল্লাহ নামটি জপুন, আল্লাহ আপনার ডাকে সাড়া দিবে (রোগমুক্ত করবে) ইন শা আল্লাহ। নামাজ পড়ে আল্লাহ নামে ডেকে আল্লাহর কাছে সাহায‍্য প্রার্থনা করা সর্বোত্তম পন্থা। পাশাপাশি আল্লাহর উপর ভরসা করে তিনটি উপায়ে আপনি আপনার ব্রণ দূর করতে পারেনঃ ১। ব্রণ হলে নিমপাতা বা নিমফলের বীচি পানিসহ বেঁটে ৪-৫ দিন ব্রণে ব‍্যবহার করা উচিত। ২। শিমুলের ছাল বেঁটে ব্রণের উপর লাগালে ব্রণ সেরে যায়। ৩। ব্রণ ও ব্রণের চুলকানি সারতে চিরতার ক্বাথ (চিরতার পানি) তৈরি করে প্রত‍্যহ সকালে মিছরী চূর্ণসহ খাওয়া উচিত। শুধু রোগমুক্তির আমল তথা নামাজ ও জিকির করলে হবে না, পাশাপাশি রোগমুক্তির জন‍্য চেষ্টা করতে হবে তো। আল্লাহ পরিশ্রমীদের সাহায‍্য করেন, অলসদের নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ