১ বছর ধরে হস্তমৈথুন চালিয়ে আসলে একজন পুরুষের ভবিষ্যতে বিভিন্ন সমস্যা হবে।যেমন: —অতিমাত্রায় হস্তমৈথুন করলে একজন পুরুষ প্রধানত যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে, তার মধ্যে একটি হলো নপুংসকতা অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সঙ্গম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়। হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক (Impotent) হয়ে যায়। —অকাল বীর্যপাত অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না। —বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করলে পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। ফলে পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মতো। কিন্তু হস্তমৈথুনের ফলে তা কমে দুই কোটির নিচে চলে আসে। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোনো পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয়, তাহলে সে পুরুষ থেকে কোনো সন্তান হয় না। —চোখের ক্ষতি হয়। —স্মরণশক্তি কমে যায়। —সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া। —শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা
হস্তমৈথুন এমন একটি সমস্যা যেটা পুরুষের মনে ক্ষমতা বিস্তার করতে পারে।এক পর্যায়ে হস্তমৈথুনকারী অতি অল্প সময়ে বীর্য বের করায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে নিজের অজান্তেই। পরবর্তীতে যখন বৈবাহিক জীবনে প্রবেশ করে মনের অজান্তেই সে বীর্য বের করে দেয় সেই নির্ধারিত অল্প সময়ে যা তার স্ত্রীর জন্য কষ্টকর হয়। এছাড়াও হস্তমৈথুন হারাম হওয়ায় হস্তমৈথুনকারী হীনমন্যতায় ভোগে যা মানুষিক বিকার গ্রস্থ হবার কারণ।