হুল ফোটানোর পর মৌমাছি যখন
উড়ে পালানোর চেষ্টা করে তখন
সেই হুল, সাথের বিষগ্রন্থি বা
‘পয়জন গ্ল্যান্ড’, আর
মৌমাছির পরিপাকতন্ত্র বা
‘ডাইজেস্টিভ সিস্টেম’-এর কিছু
অংশ, ছিঁড়ে আলাদা হয়ে গিয়ে
আমাদের শরীরে থেকে যায়। এই
ছিঁড়ে যাওয়ার পরেও ৩০ থেকে
৬০ সেকেন্ড পর্যন্ত পয়জন
গ্ল্যান্ড থেকে বিষ ক্রমাগত
আমাদের শরীরে ঢুকতে থাকে।
মৌমাছির হুলের বিষের মাত্রা
এতটাই থাকে যে, হুল ফোটানোর
পর বেশ কয়েকদিন তার ক্রিয়া
চলতে থাকে। এর হুলে কতটুকু বিষ রয়েছে তা নির্দিষ্ট নয় ।শুধু তাই নয়,
একসঙ্গে যদি অনেকগুলি
মৌমাছি কোনও ব্যক্তিকে হুল
ফোটায়, তাহলে অনেক ক্ষেত্রে
জীবন সংশয়ও দেখা দিতে পারে।
পুর্নবয়ষ্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে
মৌমাছির কামড় সহ্যনীয় হলেও,
শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক হতে
পারে। এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত
ঘটতে পারে।