অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং-এ যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে। বিশেষ করে যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারণে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে। এমনকি প্রস্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
ফিঙ্গারিং বা হস্তমৈথুন করার ফলে শরীরে যেসব ক্ষতি সাধিত হয়:
তাই, সকলের উচিত হস্তমৈথুন বা ফিঙ্গারিংকে 'না' বলা।
.
অবশ্যই স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। হাত দিয়ে অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং করলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিবে।
প্রথম কথা হলো এই কাজটি সব ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে। অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং-এ যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে। বিশেষ করে যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারণে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে। এমনকি প্রস্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে। নিয়মিত ও অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং করায় যৌনশক্তি কমে যাওয়া ও শারিরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। তাছাড়া অভ্যাসে পরিনত হওয়া বা দীর্ঘদিন এই অভ্যাসের ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে। তাছাড়া বিবাহিত জীবনে যৌন অনীহার সৃষ্টি হতে পারে যা দাম্পত্বেও প্রভাব ফেলে।
তাই এমন গর্হিত পদ্ধতিটি এড়িয়ে চলাই বিবেকের দাবী। এবং ধর্মীয় বিষয়গুলিতে মনযোগী হলে এই অভ্যাসটা সহজেই ত্যাগ করা যায়। তাছাড়া অশ্লিল কল্পনা ও অশ্লিল ছবি বা ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকা। শালীনতা বজায় ও বিপরীত লিঙ্গের সহিত রসালাপ ত্যাগ করা। নিয়মিত ব্যায়াম করা। অবসর সময়ে ধর্মীয় বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। সর্বোপরি নিজেকে আত্মনিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই এই অভ্যাস ত্যাগ বা তা থেকে বিরত থাকা সম্ভব।
ফিঙ্গারিং বা হস্তমৈথুন করার ফলে শরীরে যেসব ক্ষতি সাধিত হয়:
প্রথম কথা হলো এই কাজটি সব ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে। তাছাড়া এটি অপচয়। আর অপচয় করা প্রায় সব ধর্মেই নিষিদ্ধ। ইসলাম ধর্মে অপচয়কারিকে শয়তানের ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর্য আল্লাহর একটি নিয়ামত, আর ফিঙ্গারিং-এর মাধ্যমে এই নিয়ামতের অপচয় হয়ে থাকে। অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং-এ যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে। বিশেষ করে যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারণে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে। এমনকি প্রস্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনের কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে। নিয়মিত ও অতিরিক্ত ফিঙ্গারিং করায় যৌনশক্তি কমে যাওয়া ও শারিরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। তাছাড়া অভ্যাসে পরিনত হওয়া বা দীর্ঘদিন এই অভ্যাসের ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে। তাছাড়া বিবাহিত জীবনে যৌন অনীহার সৃষ্টি হতে পারে যা দাম্পত্বেও প্রভাব ফেলে।
তাই এমন গর্হিত পদ্ধতিটি এড়িয়ে চলাই বিবেকের দাবী। এবং ধর্মীয় বিষয়গুলিতে মনযোগী হলে এই অভ্যাসটা সহজেই ত্যাগ করা যায়। তাছাড়া অশ্লিল কল্পনা ও অশ্লিল ছবি বা ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকা। শালীনতা বজায় ও বিপরীত লিঙ্গের সহিত রসালাপ ত্যাগ করা। নিয়মিত ব্যায়াম করা। অবসর সময়ে ধর্মীয় বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। সর্বোপরি নিজেকে আত্মনিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই এই অভ্যাস ত্যাগ বা তা থেকে বিরত থাকা সম্ভব।