মাসিক না হলে এমন একটা সময় আসতে পারে যখন আর গর্ভধারণ করতে পারবেন না। এছাড়া মুটিয়ে যেতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হলো, আপনি এমএম কিট সেবন করতে পারেন। এতে মাসিক না হলে গাইনি বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

মাসিক না হওয়ার কারণ: *শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে *এই সমস্যা হয়। *বিবাহিত নারীরা হঠাৎ জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ বন্ধ করে দিলে হতে পারে। *বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপের ফলে হতে পারে। *শরীরের রক্ত কমে গেলে অর্থাৎ এনিমিয়া হলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার আশঙ্কা থাকে। *অনেকের ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে এই সমস্যা হয়। *জরায়ুর বিভিন্ন জটিলতার কারণে হতে পারে। *সহবাসের সময় পুরুষের শরীর থেকে আসা অসুখের কারণে হতে পারে। যেমন : গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি। *শরীরে টিউমার ও ক্যানসার ইত্যাদি অসুখে হতে পারে। প্রি মেনোপজের সময় হয়ে থাকে। *যেসব নারী শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ান সেসব নারীর অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। মাসিক হওয়া বন্ধ হলে যে ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ? যেহেতু অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম ও স্বল্প পরিমাণে খাদ্য গ্রহণের কারণে অ্যামেনোরিয়া হতে পারে, তাই কাজ করা ও বিশ্রাম গ্রহণের মধ্যে সমন্বয় রক্ষা করে চলুন। মানসিক চাপ ও দ্বন্দ্ব থাকলে সেগুলি কমানোর চেষ্টা করুন। যদি নিজে থেকে কমাতে না পারেন, তাহলে এ ব্যাপারে পরিবার, বন্ধু ও চিকিৎসকের সাহায্য নিন। ঋতুচক্রের পরিবর্তনের দিকে খেয়াল রাখুন। এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তা মেনে চলুন। মাসিক শুরুর সময় মাসিকের স্থায়ীত্ব বা যেকোন সমস্যাপূর্ণ লক্ষণ দেখা দিলে তা লিখে রাখুন। এই সমস্যা দেখা দিলে ডা: এর কাছে যাবেন: যদি বছরে তিন বারের বেশি ঋতুস্রাব না হয়। যদি ঋতুস্রাব ২১ দিনের আগে এবং ৩৫ দিনের পরে হয়। ঋতুস্রাবের সময় বেশি রক্তপাত হলে। সাত দিনের বেশি সময় ধরে ঋতুস্রাব হলে। ঋতুস্রাবের সময় খুব ব্যথা হলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ