শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কোরআন শরীফে ২৫ জন নবীর নাম এসেছে।


আর এটাই আমাদের যুক্তি –প্রমাণ যা ইবরাহীমকে তার জাতির মোকাবেলায় যাকে ইচ্ছা আমারা মর্যাদায় উন্নীত করি। নিশ্চয় আপনার রব প্রজ্ঞাময়,সর্বজ্ঞ।

আর আমরা তাকে দান করেছিলাম ইসহাক ও ইয়াকূব, এদের প্রত্যেককে হিদায়াত দিয়েছিলাম, পূর্বে নূহকেও আমারা হিদায়াত দিয়েছিলাম এবং তার বংশধর দাউদ, সুলাইমান, আইউব, ইউনূস, মূসা ও হারূনকেও আর এভাবেই মুহসিনদেরকে পুরস্কৃত করি।

আর যাকারিয়্যা, ইয়াহইয়া, ঈসা এবং ইলয়াসকেও হিদায়াত দিয়েছিলাম। এরা প্রত্যেকেই সৎকর্মপরায়ণ ছিলেন। এবং ইসমাঈল, আল-ইয়াসা, ইউনুস ও লূতকেও হিদায়াত দিয়েছিলাম। আর তাদের প্রত্যেককে আমারা শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছিলাম দৃষ্টিকুলের উপর।

সূরা আনআমের ৮৩, ৮৪, ৮৫, ৮৬ নাম্বার আয়াতে ১৭ জন নবীর নাম এসেছে। 

হযরত আদম (আঃ)#
হযরত ইদ্রিস (আঃ)#
হযরত নূহ (আঃ)★
হযরত হুদ (আঃ)#
হযরত সালেহ (আঃ)#
হযরত ইব্রাহীম (আঃ)★
হযরত ইসমাইল (আঃ)★
হযরত লূত (আঃ)★
হযরত ইসহাক (আঃ)★
হযরত ইয়াকুব (আঃ)★
হযরত ইউসুফ (আঃ)#
হযরত আইয়ুব (আঃ)★
হযরত শোয়াইব (আঃ)#
হযরত মুসা (আঃ)★
হযরত হারুন (আঃ)★
হযরত সোলায়মান (আঃ)★
হযরত দাউদ (আঃ)★
হযরত যাকারিয়া (আঃ)★
হযরত ইয়াহিয়া (আঃ)★
হযরত ইলিয়াস (আঃ)★
হযরত আল ইয়াসা (আঃ)★
হযরত যুল কিফল (আঃ)#
হযরত ইউনুস (আঃ)★
হযরত ঈসা (আঃ)★
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)★★★

#বাকি ৮ জনের নাম এসেছেঃ পবিত্র কুরআনে সূরা আম্বিয়া ৮৫ নাম্বার আয়াতে যুল-কিফলের নাম এসেছে।

হযরত শুয়াইব (আঃ) সুরা আরাফ, সুরা হুদ, সুরা শুয়ারা-এর মধ্যে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

সূরা ইউসুফ-এর ১১১ টি আয়াতের মধ্যে ৩ থেকে ১০১ আয়াত পর্যন্ত ৯৯টি আয়াতে ইউসুফের কাহিনী বিবৃত হয়েছে।

সুরা আরাফের ৩টি আয়াতে, সুরা হুদের ৪টি আয়াতে,শুরা শুয়ারার ১টি আয়াতে হযরত সালেহর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

হযরত আদম (আঃ) এর নাম কুরআনে ২৫ জায়গায় ২৫ বার এসেছে। সুরা বাকারায় ৫ বার, সুরা আল-ইমরানে ২ বার, সুরা মায়েদায় ১ বার, সুরা আরাফে ৭ বার, সুরা ইনশিরায় ২ বার, সুরা কাহাফে ১ বার, সুরা মারিয়ামে ১ বার,সুরা ত্বাহায় ৫ বার, সুরা ইয়াসিনে ১ বার।

হযরত হুদ (আঃ) কুরআনে ৭ জায়গায় উনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সুরা আরাফে ১টি আয়াতে,সুরা হুদে ৫ টি আয়াতে, সুরা শুআরায় ১টি আয়াতে।

আল্লাহ কুরআনে শুধু দুই জায়গায় সুরা মরিয়ম ৫৬-৫৭ নাম্বার আয়াতে হযরত ইদ্রিসের কথা উল্লেখ করেছেন।

মুহাম্মদ নামের সতন্ত্র একটি সুরায় আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম এসেছে, আর যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে এবং মুহাম্মদের প্রতি যা নাযিল হয়েছে তাতে ঈমান এনেছে, আর তা-ই তাদের রবের পক্ষ হতে প্রেরিত সত্য, তিনি তাদের মন্দ কাজগুলো বিদূরিত করবেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করবেন। সর্বপরী পুরো কুরআনেই তার নাম এসেছে।

[এর বেশি তথ্য সংগ্রহ করতে পারিনি কারো জানা বা ভুল থাকলে জানিয়ে দিবেন]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১ লাখ ২৪ হাজার পয়গম্বরের মধ্যে কোরআনে মাত্র ২৬ জন নবী-রাসুলের নাম এসেছে। এর মধ্যে একত্রে ১৭ জনের নাম এসেছে সূরা আনয়ামের ৮৩ থেকে ৮৬ আয়াতে। বাকিদের নাম এসেছে কোরআনের বিভিন্ন স্থানে। কোরআনে বর্ণিত ২৬ জন নবী হলেন- ১. হজরত আদম (আ.), ২. নুহ (আ.), ৩. ইদরিস (আ.), ৪. হুদ (আ.), ৫. সালেহ (আ.), ৬. ইবরাহিম (আ.), ৭. লুত (আ.), ৮. ইসমাঈল (আ.), ৯. ইসহাক (আ.), ১০. ইয়াকুব (আ.), ১১. ইউসুফ (আ.), ১২. আইয়ুব (আ.), ১৩. শুয়াইব (আ.), ১৪. মুসা (আ.), ১৫. হারুন (আ.), ১৬. ইউনুস (আ.), ১৭. দাউদ (আ.), ১৮. সুলায়মান (আ.), ১৯. ইলিয়াস (আ.), ২০. আল ইয়াসা (আ.), ২১. জুলকিফল (আ.), ২২. জাকারিয়া (আ.), ২৩. ইয়াহইয়া (আ.), ২৪. ঈসা (আ.), ২৫. ওজায়ের (আ.) ২৬. হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ