বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত শিরক মিশ্রিত। যা মুখে বলা ও হৃদয়ে বিশ্বাস করা অমার্জনীয় গোনাহের কাজ। উক্ত গানে ‘বাংলা’-কে ‘মা’ সম্বোধন করা হয়েছে এবং গানের মধ্যে উক্ত কল্পিত মায়ের একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে মায়ের মুখের ‘মধুর হাসি’, ‘মুখের বাণী’, মায়ের বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যা ইসলামের তাওহীদ বিশ্বাসের সম্পূর্ণ বিরোধী। এছাড়াও গানটি বাংলাদেশ-এর স্বাধীন অস্তিত্বের বিরোধী। কেননা এ গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১ খৃঃ) রচনা করেছিলেন ১৯০৫ সালে ‘বঙ্গভঙ্গ’ রদ করে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলাকে একীভূত করার উদ্দেশ্যে। অতএব এ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য।