সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। এ প্রশ্ন অনেকেরই। প্রশ্নটাও যথার্থ। বস্তুত কিছু মানুষ নারী পুরুষের সমান অধিকার বলে বেশ চেচামেচি করছে। এটা তাদের মুখের কথা। সত্যিকারার্থে তারাও সব ক্ষেত্রে সমান অধিকার চায় না। কিছু ক্ষেত্রে সমান অধিকার চায় মাত্র। সব ক্ষেত্রে সমান অধিকার চাইলে সমস্যাটা তাদেরই। এটা তারা জানে। বাল্যবিবাহের বয়সের ক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন ধরনের যুক্তি দেখিয়ে বলবে, এ জায়গাটায় আমরা সমান অধিকার চাই না। অথবা বলবে ভারসাম্য বিবেচনায় এটাই সমান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রকৃতঅর্থে পুরুষের নারীর চেয়ে ম্যাচিউরিটি বেশি থাকে। সমবয়েসী দুজন নারী এবং পুরুষের মধ্যে একজন নারীর ম্যাচিউরিটি পুরুষ অপেক্ষা বেশি।  এই ব্যাপারটা আপনি ব্যবহারিক দিক দিয়ে খেয়াল করে দেখতে পারেন। যময দুজনের মধ্যে মেয়েরাই সাধারণত বেশি ম্যাচিউরড হয়। ছেলেরা থাকে দুষ্টু, অবুঝ এবং অনেক বেশি সরল।  এখন সমবয়েসী দুজন নারী পুরুষের বিবাহ হলে পুরুষ কখনোই নারীর অর্থাৎ তার স্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে পারবে না। দুজনের মানসিকতায়ও সমতা থাকবে না। ফলে বিবাদ থাকা স্বাভাবিক। এজন্য নারীর চেয়ে পুরুষ কমপক্ষে তিন বছরের বড় হওয়াই উচিৎ। নাহলে পুরুষ কখনোই তার দায়িত্ব নিতে পারবে না।  বিঃদ্রঃ সবার ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য নয়। তবে বিজ্ঞানমতে এটাই সঠিক যে পুরুষের চেয়ে নারীর ম্যাচিউরিটি বেশি থাকে। আর ম্যাচিউরিটির বাংলা আমি জানি না। তাই দিতে পারলাম না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ