ইসলামে সুদ কোনো অবস্থাতেই গ্রহনযোগ্য নয়।প্রয়োজনে সম্পত্তির কিছু অংশ বিক্রি করে বরনপোষন এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা উত্তম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

অবশ্যই।। কারন আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন( ওয়াহাল্লাহুল বাইয়া ওয়া হারাম্মার রিবা) অর্থঃ আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল ক এবং সুদকে হারাম করেছেন.! কেননা হারামকে কোনোভাবেই হালাল করার উপায় নেই... তাই আপনি উক্ত টাকা কোনো শেয়ারের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সকল ক্ষেত্রেই সুদ হারাম। বিকল্প উপায় খুজে নিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না, জায়েজ হবেনা। সুদ ভিত্তিক ব্যাংকের লাভই সুদ। তিনি ইচ্ছে করলে এই সম্পত্তি মুনাফাভিত্তিক কোন কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। সর্বাবস্থায় সর্বশক্তি দিয়ে সুদ থেকে বাঁচার চেষ্টার কথা ইসলামে বলা আছে। তবে হ্যাঁ, গচ্ছিত সম্পত্তির অনির্দিষ্ট লাভ যদি সুদবিহীন ব্যাংক কর্তৃক প্রদান করা হয়, মানে কোন মাসে কম, কোন মাসে বেশী লাভ হয়, তাহলে ঐ গচ্ছিত সম্পত্তির লাভ নেওয়া জায়েজ আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোন অবস্হাতেই সুদ খাওয়া যাবেনা। কেননা তা প্রকাশ্য হারাম। হাদিসের এসেছে, কোন ব্যক্তির এক দিরহাম পরিমান সুদ উপার্জন করা মুসলমান অবস্থায় তেত্রিশ বার যিনা করা হতেও বেশি গুনাহের কাজ।


কুরআনের বানীঃ- হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর। যাতে তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার। [সুরা আলে ইমরান আয়াত-১৩০]


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সর্বাবস্থায় সুদ হারাম, কিন্তু যদি কেনো ব্যাক্তি খাদ্যের অভাবে মারা যাওয়ার উপক্রম হয়, তাহলেই সে হারাম থেকে ভক্ষন করতে পারবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ