লো প্রেসার এবং হাই প্রেসার দুটি পুরোপুরি ভিন্ন। একটি অতিরিক্ত খাওয়া, কম পরিশ্রমের কারণে হতে পারে; আরেকটি কম খাওয়া, অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে। তাই দুটিতে ভুক্তভোগীদের খাদ্যাভ্যাসও ভিন্ন হবে। লো প্রেশারের রোগীদের খাবার একটু বেশি খেতে দেওয়া হয়। দুধ, ডিম, গরুর মাংস এবং অন্যান্য উচ্চ পুষ্টিসম্পন্ন খাদ্য দেওয়া হয়। আর হাই প্রেশারের রোগীদের সাধারণত এগুলো পরিহার করে শাকসবজি বেশি করে খেতে দেওয়া হয়।