পাত্র পাত্রী প্রাপ্ত বয়স্ক হলে কাজি ও পরবিবার ছাড়াও বিবাহ সম্পন্ন হতে পারে। মহরের পরিমাণ উল্লেখ করে দুজন পুরুষ অথবা একজন পুরুষ ও দুজন নারী সাক্ষীর উপস্থিতিতে ইজাব কবুল তথা প্রস্তাব প্রদান ও গ্রহণ করা হলেই বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে। তবে পাত্রী পাত্রের তুলনায় অর্থ, বংশ ইত্যাদি দিক থেকে উঁচু মর্গের হলে পাত্রীর অভিভাবক পক্ষ এ বিবাহ ভেঙ্গে দেয়ার অধিকার রাখেন। বিবাহে খুতবা পাঠ সুন্নাত। এবং পরিবারসহ অন্যদেরকে জানিয়ে বিবাহ করাও বিবাহের অন্যতম একটি সুন্নত। মাতা পিতা আত্মীয় স্বজনকে না জানিয়ে বিবাহ করা হলে যদিও বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে কিন্তু এটা নিতান্তই অনুত্তম ও অপছন্দনীয় কাজ। তাই বিবাহের ক্ষেত্রে এ গোপন পদ্ধতি গ্রহণ থেকে বেঁচে থাকা চাই। আর ইচ্ছা করে যৌন কার্য করা এটা তো মহা অন্যায় কাজ। ইচ্ছা করে যৌন কাজ করে লুকিয়ে বিবাহ করা নিতান্তই ঘৃণিত হারাম কাজ। এটা বিবাহের নিতান্তই ঘৃণিত একটি পদ্ধতি। বিবাহের ক্ষেত্রে এ ধরনের উপায় গ্রহণ করা সুস্থ রুচিবোধের পরিচয় নয়। আল্লাহ আমাদেরকে সব ধরনের পাপাচার থেকে নিবৃত্ত থাকার তাওফীক দান করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ