শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নিমগাছ এবং এর পাতা পেটের কৃমি নিবারণ থেকে শুরু করে অনেক কাজে ব্যাবহার করা হয়। তবে এটি চর্মরোগের ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি ব্যাবহার করা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নিমগাছের গুণাগুণঃ- নিমের ছাল অজীর্ণ রোগে চার-পাঁচ গ্রাম নিমের ছাল এক কাপ গরম জলে রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়। যেকোনো বয়সে স্বপ্নদোষে নিমের ছালের রস ২৫-৩০ ফোঁটা কাঁচা দইসহ সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। গায়ে চুলকানি বা শরীরে সর্বদা চুলকায় সে ক্ষেত্রে শুকনা নিমপাতা তেলে ভেজে ভাতের সাথে খেলে সপ্তাহের মধ্যে এ অসুবিধা থাকে না। গুঁড়ো কৃমি পাঁচ-সাতটি নিমপাতা গুঁড়ো করে খেলে ফলদায়ক হয়। নিমফুল রাতকানা রোগে নিমের ফুল ভেজে খেলে এ অসুবিধা থাকে না। দীর্ঘ দিনের ক্ষতে নিমের ছাল জ্বাল দিয়ে কাথ করে খেলে ক্ষতের আরোগ্য হয়। বেশি বমি হলে পাঁচ-সাত ফোঁটা নিমপাতার রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে বমিভাব থাকে না। তিন-চারটি নিমপাতা ও এক গ্রাম কাঁচা হলুদ একসাথে বেটে খালি পেটে খেলে প্রসাব ও সেই সাথে চুলকানি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যেসব বহুমূত্র রোগীর গায়ের ঘা সারতে চায় না সে ক্ষেত্রে নিমের বাটা এ থেকে দেড় গ্রাম মাত্রায় দুধের সাথে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এক গ্রাম নিমের ছাল, আধা গ্রাম কাঁচা হলুদ ও এক গ্রাম আমলকীর গুঁড়ো সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খেলে যকৃতের ব্যথা উপশম হয়। এছাড়া নিম গাছের ডাল মেসওয়াক হিসাবে ব্যবহার করা যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নিম গাছ আমাদের ছায়া দেয়। এই গাছের ডাল মেছওয়াক হিসেবে ব্যবহার করা হয় যা দাঁতের পক্ষে খুবই উপকারী। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগে নিমগাছ মহাঔষধ। বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ, পেটের অসুখ হলে আমরা নিমগাছের পাতা, নিম, গাছের বাঁকল ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকি। নিমগাছ আমাদের পরিবেশ রক্ষা করে/পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাছাড়া নিমগাছের মরা ডাল আমরা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ