আমি ডিপ্রেশন এ আছি। সম্প্রতি আমার জিএফ এর সাথে আমার ব্রেকাপ হয়ে যায়। আমি তাকে কি পরিমাণ ভালবাসি তা না দেখলে বুঝা যায় না। আমি এখন তাকে অনেক মিস করি এবং আমি কোন কাজ করতে পারি না। রাগে দুখে আমি আমার ফেসবুক id বন্ধ করে দিয়েছি। কেউ আমার খোজ পাচ্ছে না। আমার খালি একলা থাকতে মন চায়। এভাবে চললে আমি সেস হইয়ে জাব। কিন্তু সান্তনা দেয়ার মত কেউ নাই। কলেজ বন্ধ। frend দের কাছে পাচ্ছি না। তাই আপানদের দারস্থ হলাম।  এই মুহউরতে আমার একজন ভাল বন্ধু দরকার যে আমার ডিপ্রেশন সারাতে সাহায্য করবে। নতুন কোন relation এ গেলে ভাল হত। অনেকের হাসি পেতে পারে কিন্তু জার হয় ভাই সে বুঝে। তাই কার কাছে fuuny মনে হলে থাক ভাই সাহায্য লাগবেনা। আর জদি মানবিক ভাবে পারেন তাহলে এক্তু দেখবেন। পরে না হয় এক্তা facebook id খুললাম। ধন্নবাদ । 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাইয়া আপনার সত্যিই একটা নতুন রিলেশনশিপের দরকার কিন্তু সেটা ওই বিএফ-জিএফ রিলশন নয়, একটা ভালো ফ্রেন্ডশিপের দরকার। কিছু মনে করবেন না, আমার মনে হয়না আপনার বন্ধুদের সাথে আপনার সম্পর্ক এতটা ভালো কারণ তাইলে এমন সময়ে আপনার সাথে থাক্ত যত যাই হতো। ফ্রেন্ড যেকেউ হতে পারে তা ভার্চুয়াল বা রিয়াল লাইফে হোক। বয়সে ছোটো বড়, ধর্ম, বর্ণ ব্যাপার না। ছোটো বাচ্চাদের সাথে সময় কাটান ( ভাইগ্না-ভাগ্নি, ছোটো কাজিন, অথবা পাড়ার পোলাপান) । ওদের সাথে মজা করুন, খেলা খেলুন, গেম খেলুন, ঘুরতে নিয়ে যান, একসাথে আইসক্রিম খান, কার্টুন দেখুন। অনুভব করুন নিজের ছোটবেলাকে আবার। :)   আর বন্ধুর প্রয়োজন হলে আমি তো আছিই ;) মজা করছি না, সত্যি। আমার সাথে কোন সংকোজ না করে ওপেনলি কথা বলতে পারেন। কে জানে, হয়ত আমরা হয়ে যাবো বেস্টফ্রেন্ড :D 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই আপনি খুব কষ্টকর একটা বিষয় এর মধ্যে আছেন।আমি বুঝতে পারছি আপনি আপনার মনে অনেক কষ্ট পেয়েছেন।আপনার উচিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাঝ পড়া,আল্লাহর যিকির করা,আল্লাহর কাছে দোয়া করা আপনার মনের শান্তি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য,আপনি দূরে কোথাও সুন্দর জায়গায় ভ্রমনের জন্য যেতে পারেন।এতে করে আপনার মনটা হালকা হবে।আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনি যেন এই পরিস্থিতে থেকে বের হয়ে আসতে পারেন।আপনার উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Porimolray

Call

কোন মেয়ে আপনাকে ছাড়তে চাইবে না! এমন হতে চান? তাহলে অধ্যবসায় করতে হবে ।আপনাকে নিজের পায়ে দাড়াতে হবে। ফাষ্টক্লাস চাকরি যাতে করতে পারেন সেই অনুপাতে পড়াশুনা করুন। আরে ভাই মেয়ে গেলে মেয়ে পাবেন কিন্তু এই মূল্যবান সময়টা যে মেয়ের পেছনে ঢালছেন তা আর ফিরে আসবে না কিন্তু এ সময় লেখাপড়া করেন সময়টা আপাতত বাজে কাজে নষ্ট হচ্ছে না আর এর মূল্য অবশ্যই পাবেন এবং পড়ালেখা করে ভালো চাকরি করলে মেয়ের অভাব হবে না! তাই পড়ালেখা করে আগে নিজের পায়ে দাড়াতে চেষ্টা করাই শ্রেয় হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভালবাসার মানুষটাকে ভোলার উপায়-



বন্ধুবান্ধবের সাথে যতোটা সম্ভব বেশি সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। তবে খেয়াল রাখবেন যে বন্ধুটি আপনাকে খোঁচামূলক কথা শোনাবে এবং অযথা কথা বলবে তার থকে দূরে থাকবেন এই সময়।


যে আপনার আসল বন্ধু হবে তিনি আপনাকে সময় দেবেন এবং আপনার সাথে সেধরনেরই ব্যবহার করবেন যাতে আপনি আপনার প্রাক্তন প্রেমিক/প্রেমিকা সম্পর্কে কিছু মাথায় না আনেন। এভাবে আপনি সহজেই ভুলে যেতে পারেবন তাকে।


আপনার যা করতে ভালো লাগে সে কাজে মনোনিবেশ করুন। নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। আপনি যতো ব্যস্ত থাকবেন অতীত আপনার মন থেকে ততো দ্রুত মুছে যাবে। যখনই তার কথা মনে পড়বে তখনই আপনি যদি আপনার মনোযোগ সরিয়ে নিতে পারেন তা আপনার জন্যই ভালো হবে।


অনেকে আছেন মনে করেন সম্পর্ক ভাঙার পরও যোগাযোগ রাখতে পারলে কিংবা যোগাযোগ থাকলে হয়তো ভবিষ্যতে সম্পর্ক পুনরায় ঠিক হয়ে যেতে পারে। কিন্তু আপনি কেন এই হয়তোর আশায় বসে থাকবেন। আপনার প্রাক্তন প্রেমিক/প্রেমিকা হয়তো নতুন কারো সাথে জড়িয়ে পরবেন এবং এর পরও আপনি আশায় বসে থাকবেন তা তো সম্ভব নয়।


যতদিন আপনাদের মধ্যে যোগাযোগ থাকবে ততোদিন আপনি তাকে ভুলতে পারবেন এবং নিজের কষ্ট বাড়িয়েই যাবেন। এর থেকে যোগাযোগ একেবারে বন্ধ করে দিন। মনে রাখবেন ‘চোখের আড়াল হলে, মনে আড়াল হয়’


ঘুমের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। একজন সুখী মানুষই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতে পারেন। আপনি যখন প্রেমিক/প্রেমিকা ছাড়া ঝামেলামুক্ত জীবন যাপন করবেন তখনই আপনি ভালোভাবে ঘুমোতে পারবেন। আর ঘুমই আপনাকে এনে দিতে পারে অনাবিল সুখ যেটি একজন প্রেমিক/প্রেমিকা কখনোই এনে দিতে 



অনেক সুখী মানুষই আছেন যারা খেতে অনেক বেশি ভালোবাসেন। এছাড়া খাওয়া দাওয়া করলে মনও অনেক বেশি ভালো থাকে। এ কারণে আপনি যখন যা ইচ্ছা খেতে পারবেন তখন আপনার একেবারেই মনে হবে না যে আপনার জীবনে একজন প্রেমিক/প্রেমিকা থাকা খুব জরুরি।


আপনি যখন জীবনের প্রয়োজনেই বাহিরে বাহিরে কাজ করবেন তখন আপনি অনেক বেশি ব্যস্ত থাকবেন। এর ফলে আপনার মনে এই চিন্তা কখনোই বাসা বাঁধার সুযোগই পাবে না যে আপনার একটা প্রেমিক/প্রেমিকা থাকা দরকার। এতে করে জীবন যুদ্ধে আপনি আরও অনেক বেশি এগিয়ে যাবেন এবং জীবনে একজন সফল  মানুষ হতে পারবেন।


একজন প্রেমিক/প্রেমিকা কখনোই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। কেননা একটা সম্পর্কে অনেক ধরনের ঝামেলা হতে পারে যার কারণে আপনার স্বাস্থ্য ভেঙ্গে যেতে পারে। এ কারণে  নিজের স্বাস্থবিধি মেনে চলুন দেখবেন মনেই হবে না যে আপনার জীবনে প্রেমিক/প্রেমিকা থাকা জরুরি।


বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণাতে দেখা গেছে যে আপনি যদি গলা ছেড়ে উচ্চস্বরে গান গেয়ে থাকেন তাহলে আপনি মানসিকভাবে অনেক প্রশান্তি পাবেন। আপনি অনেক প্রফুল্ল থাকবেন। এ কারণে যতটা সম্ভব উচ্চস্বরে গান গেয়ে উঠুন দেখবেন আপনার কখনোই একা লাগবে না।


নাচলে শরীর ও মন দুই অনেক ভালো থাকে। প্রতিদিন পছন্দমত গান চালিয়ে মনের আনন্দে নাচুন দেখবেন আপনি অনেকটা প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছেন। ফলে আপনার প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয় তা ফুরিয়ে যাবে।


ফ্যান্টাসি বিষয়টিই মানুষকে হাসিয়ে তোলে এবং মানসিকভাবে সবসময় সতেজ রাখে। এ কারণে ফ্যান্টাসি বিভিন্ন ধরনের কবিতা, গল্প, উপন্যাস জাতীয় সাহিত্য পড়–ন। দেখবেন আপনি বেশ প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছেন। এর ফলে আপনার জীবন থেকে প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তাও ফুরিয়ে যাবে।


প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তা নি:শেষের জন্য আপনি আপনার সময়গুলোকে মজা করে কাটিয়ে দিন। এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ধরনের মজা করতে পারেন। বন্ধুদের সাথে মজা করতে পারেন। মজার কোনো মুভি দেখতে পারেন।


আপনি যদি আপনার কাজের ফাঁকে ফাঁকে অনেক বেশি ভ্রমণ করেন আপনার সময়গুলো ভিন্নতার সাথে পার হবে। ফলে আপনার জীবনে বিষণœতা একেবারেই আসবে না। এতে করে আপনার কখনোই মনে হবে না যে আপনার একজন প্রেমিক/প্রেমিকা থাকা প্রয়োজন ছিল।


প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তা তখনই ফুরিয়ে যাবে যখন আপনি আপনার মেধাকে কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করতে পারবেন। নতুন বিষয়ে মনোযোগ দিলে আপনার সময় খুব ভালোভাবে পার হয়ে যাবে।


আপনি যদি পুতুলকে পাশে নিয়ে ঘুমান তাহলে আপনার একা মনে হবে না। এর ফলেও আপনি প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তা বোধ করবেন না একেবারেই।


নারীরা এমনিতেই অনেক বেশি শপিং করতে ভালোবাসেন। এ কারণে আপনিও বেশি বেশি করে শপিং করুন। এতে করে আপনার মন কখনই খারাপ থাকবে না। ফলে আপনি প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রযোজনীয়তা বোধ করা থেকে বিরত থাকবেন।


পরিবার এমন একটি জায়গা যেখানে আপনার কখনোই মন খারাপ হবে না। এ কারণে আপনি যতটা বেশি পরিবারের সাথে সময় ব্যয় করবেন ততটা বেশি আপনি অনুভব করতে পারবেন যে জী বনে প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তা একেবারেই নেই।


আপনি যখন আপনার ক্যারিয়ার তৈরিতে বেশি মনোযোগ দেবেন তখন স্বাভাবিকভাবেই আপনার সমস্ত সময় পার হবে এর পেছনেই। ফলে আপনার মনে এই চিন্তা আস ার সময়ই হবে না যে প্রেমিক/প্রেমিকা জাতীয় কিছু একটা আপনার জীবনে থাকা প্রয়োজন


সকলেই বিশ্বাস করেন যে একটা সম্পর্কে জড়ালে তার সমস্ত স্বাধীনতা নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে আপনি এখন থেকেই আপনার স্বাধীনতাকে উপভোগ করুন তাহলে বিন্দু পরিমাণ সময়ও আপনার মনে হবে না যে আপনার একজন প্রেমিক/প্রেমিকা থাকা দরকার। বরং আপনার জীবন থেকে প্রেমিক/প্রেমিকাের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে।


মানসিক চাপ মানুষের ভেতরে হতাশা, অস্থিরা, উদ্বিগ্নতা তৈরি করে। ফলে মানুষ একটা খুঁটির আশ্রয় চায়। অনেকটা ভেসে যাওয়া মানুষের একটা খড়কুটো আঁকড়ে ধরবার মতন। আর এটাকেই মনোবিজ্ঞানীরা বলে- কনট্যাক্ট কমফোর্ট । এসময় সম্পর্কের বাজে দিকগুলো মাথায় না এসে প্রাধান্য পায় ভালো সময়গুলো। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে আগের সময়টাতে।


পেতে ইচ্ছে করে আগের যত্ন কিংবা ভালোবাসাটা। আর এই সমস্যা থেকে দূরে যেতে চেষ্টা করুন মানুষের সাথে মিশতে। বন্ধুদের আড্ডায় যেতে। বান্ধবীর সাথে ঘুরে বেড়াতে। নিজেকে বোঝাতে চেষ্টা করুন যে আপনার যত্ন নেওয়ার আরো অনেকে আছে


সাইকোলজিকাল সায়ন্স জার্নালে অনুসারে আমাদের জীবন থেকে ভালোবাসার মানুষগুলোর প্রত্যাখ্যান আমাদের হৃদপিন্ডের গতিকে কমিয়ে দেয়। সায়েন্টিফিক অ্যামেরিকান মতে এই কষ্টটা কেবল আমাদের মনের নয়। শরীরেরও। কেবল খুব ভালোবাসার মানুষই নয়, অচেনা কারো কাছ থেকে পাওয়া বাজে ব্যবহারও আমাদের মস্তিষ্কের কিছু স্থানে আঘাত করে আর শরীরের বিভিন্ন স্থানে তৈরি করে ব্যথা। তাই খুব বেশি তাড়াহুড়ো না করে নিজেকে সময় দিন। শরীর আর মনকে সুস্থ হতে দিন। বাকি সব এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।


অনেকেই সম্পর্কচ্ছেদ মন থেকে মেনে নিতে পারেন না। যার ফলে মানসিকভাবে আরও বেশি ভেঙে পরেন। কিন্তু যা হয়ে গিয়েছে তা মেনে নেয়াই ভালো। কারণ এতে করে নতুন কিছুর প্রতি নজর দেয়ার আশা জন্মে মনে।


যিনি চলে গিয়েছেন তাকে সত্যিকার অর্থেই যেতে দিন। নিজের মনে তার স্মৃতি রেখে এবং জীবনে তার রেখে যাওয়া স্মৃতি মনে করে কষ্ট পাওয়া কোনো অর্থ নেই। তাকে যেতে দিলে আপনি নিজেকে সামলে নিতে পারবেন।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ