ইফতারের পূর্বমুহূর্তের দোয়া?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নাওয়াইতুয়ান আছুমা গাদাম মিন শাহরি রামাদানাল মোবারকা ফারদাল লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নাকা আনতাছ সামিউল আলিম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইফতারের পূর্ব মুহুর্তের দোয়া... আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আফতারতু ও আলা রিজকিকা বিরহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইফতারের দোয়া ।


আল্লাহুম্মা লাকা ছামতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া অারহামার রাহিমীন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইফতারের দোয়া ।

আল্লাহুম্মা লাকা ছামতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া অারহামার রাহিমীন ।


রোযা বা সেহরি খাওয়ার দোয়া "নাওয়াইতুয়ান আছুমা গাদাম মিন শাহরি রামাদানাল মোবারকা ফারদাল লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নাকা আনতাছ সামিউল আলিম।"
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রোজার নিয়ত

نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم

আরবি নিয়ত : নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।

বাংলায় নিয়ত : হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।

ইফতারের আগ মুহূর্তে বেশি বেশি ইসতেগফার পড়া

اَسْتَغْفِرُ اللهَ الْعَظِيْم – اَلَّذِىْ لَا اِلَهَ اِلَّا هُوَ اَلْحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَ اَتُوْبُ اِلَيْهِ لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللَّهِ الْعَلِىِّ الْعَظِيْم

আসতাগফিরুল্লাহাল আজিম, আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু আল-হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম, ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।image

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

১। নিয়ত মানে মনের ইচ্ছা। আপনার মনে রোযার রাখার ইচ্ছা থাকলেই রোযার নিয়ত হয়ে যাবে। এর জন্য আলাদা কিছু করার নেই। আরবী বাংলা কোনো নিয়ত হয় না। এগুলোর পেছনে সময় নষ্ট না করাই ভালো। প্রয়োজনীয় মনে করা হলে গুনা হবে। ২। ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে সুনির্দিষ্ট কোনো দুআ নেই। তখন যে কোনো দুআ করা যেতে পারে। তবে ইফতারকালীন কিছু দুআ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো। ক. ইফতার করার সময় পাঠ করবে : اَللّٰهُمَّ اِنِّىْۤ اَسْئَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِىْ وَسِعَتْ كُلَّ شَىْءٍ اَنْ تَغْفِرَ لِىْ. অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার ঐ অনুগ্রহের সাহায্যে প্রার্থনা করছি- যা সকল বিষয়কে বেষ্টন করে আছে- আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন। হাদীস : ইবনে আবি মুলাইকাহ রাযি. বলেন, আমি আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযি. কে বলতে শুনেছি যখন তিনি ইফতার করতেন তখন উপরোক্ত দু‘আটি পাঠ করতেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ; হাদীস ১৭৫৩)। খ. অন্যের বাড়িতে ইফতার করলে পাঠ করবে : اَفْطَرَ عِنْدَكُمُ الصَّآئِمُوْنَ وَاَكَلَ طَعَامَكُمُ الْاَبْرَارُ وَصَلَّتْ عَلَيْكُمُ الْمَلٰٓئِكَةُ. অর্থ : আল্লাহ করুনÑ যেন (এমনিভাবে) রোযাদারগণ তোমাদের বাড়িতে ইফতার করে এবং পুণ্যবান লোকেরা যেন তোমাদের আহার গ্রহণ করে এবং ফেরেশতাগণ যেন তোমাদের উপর রহমতের দু‘আ করে। হাদীস : আনাস ইবনে মালেক রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কারো ঘরে গিয়ে ইফতার করলে উপরোক্ত দু‘আটি পাঠ করতেন। (মুসনাদে আহমাদ; হাদীস ১২১৭৭, সুনানে নাসায়ী কুবরা; হাদীস ১০১২৯, আমালুল ইয়াউমি ওয়াল-লাইলা, ইবনুস সুন্নী; হাদীস ২৯৯)। গ. ইফতারের সময় পড়বে : يَا وَاسِعَ الْمَغْفِرَةِ اغْفِرْلِىْ. অর্থ : হে সর্ব ক্ষমার অধিকারী! আমাকে ক্ষমা করুন। হাদীস : নাফে’ রাযি. থেকে বর্ণিত, ইবনে উমর রাযি. বলেন, বলা হতো, ইফতার করার সময় প্রত্যেক মুমিনের জন্য গৃহীত প্রার্থনা রয়েছে। হয় তা এ জগতে নগদ প্রদান করা হবে নতোবা পরকালে তা পুঞ্জিভূত করে রাখা হবে। আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি. ইফতার করার সময় উপরোক্ত দু‘আটি পাঠ করতেন। (শু‘আবুল ঈমান, বাইহাকী; হাদীস ৩৬২০)। ঘ. ইফতারের পর পড়বে : এক. اَللّٰهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَعَلٰى رِزْقِكَ اَفْطَرْتُ. অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনার রিযিক দ্বারাই ইফতার করছি। হাদীস : মু‘আয ইবনে যুহরা রাযি. এর নিকট এ মর্মে একটি হাদীস পৌঁছেছে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন উপরোক্ত দু‘আটি পাঠ করতেন। (আল-ফুতূহাতুর রাব্বানিয়্যা ৪/৩৩৯, সুনানে আবূ দাউদ; হাদীস ২৩৫৮)। দুই. ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ وَثَبَتَ الْاَجْرُ اِنْ شَآءَ اللهُ. অর্থ : পিপাসা দূরীভূত হয়েছে, ধমনীসমূহ সতেজ হয়েছে এবং ইনশাআল্লাহ (আল্লাহ চাহে তো রোযার প্রতিদান) নিশ্চিত হয়েছে। হাদীস : আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন উপরোক্ত দু‘আটি পাঠ করতেন। (সুনানে আবূ দাউদ; হাদীস ২৩৫৭)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ