আসসালামু আলাইকুম । রোজা রাখা অবস্থাই লজ্জাস্থান পরিষ্কার করলে রোজার কনো ক্ষতি হয় ? এইটা পরিষ্কার করা কি জায়েজ ? রেজার দিয়ে ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

না, রোযা অবস্থায় লজ্জাস্থান পরিষ্কার করাতে কোনো অসুবিধা নেই। জায়েয আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রোজা রাখা অবস্থায় লজ্জাস্থান পরিষ্কার করা শতভাগ জায়েজ। এর ফলে আপনার রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। উল্টো আপনি যদি ৪০ দিনের মধ্যে লজ্জাস্থান পরিষ্কার না করেন তাহলে আপনার শরীর নাপাক হয়ে যাবে। এবং এর ফলে আপনার কোনো ইবাদতই কবুল হবে না। তবে ০৭ দিন পর পর লজ্জাস্থান পরিষ্কার করা সুন্নত। এবার আসি লজ্জাস্থান কিভাবে পরিষ্কার করবেন সেই প্রসঙ্গে। এরূপ মাসয়ালা আছে যে লজ্জাস্থান পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ক্ষুর জাতীয় বস্তু অর্থাৎ ব্লেড, রেজার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
একেবারে ভালোমতো বলি। রোজা রাখা অবস্থায় মাথার চুল কাটা হলে কিংবা নাভির নিচের পশম পরিষ্কার করলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। কেননা, রোজা ভঙ্গের সাথে চুল, নখ ও অবাঞ্ছিত লোম কাটার সাথে কোন সম্পর্ক নেই। রোজা নষ্ট হবার সম্পর্ক হল পানাহার ও সহবাসের সাথে। (মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ৭৪৬৮) নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ