আমি ভেবেছিলাম রমজান মাসে আমার দ্বারা কোনো ভুল হবেনা।তবুও প্রতিনিয়ত ভূল হয়েই যাচ্ছে।এমতাবস্থায় আনার কি করণীয়?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

না৷ ভঙ্গ হবেনা৷ তবে মাকরুহ হবে৷ আর যদি কিছু মুখের ভিতরে প্রবেশ করে তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে৷ শামী খঃ ১

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইচ্ছাকৃত মুখে নিলে পেটে কিছু গেলে এবং এমন কোন কাজ করলে বীর্যপপাত হলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। অাপনি খাঁটি মনে তাওবা করুন। দিলকে কোন খারাপ চিন্তা ভাবনা মুক্ত রাখুন। দিল পবিত্র হলে সবঠিক হয়ে যাবে। যেখানে থাকলে অাপনার দ্বারা গুনাহ হয় সেখান থেকে অনেক দূরে চলে যান। কোন হক্কানী অালেমের কাছে বাইয়াত হোন। এটাই অাপনার জন্য ভাল হবে। খারাপ বন্ধুদের থেকে দূরে থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Porimolray

Call

আমার মতে, অবশ্যই রোজা ভেঙ্গে যাবে,দেহমন উভয় শুদ্ধ হলেই তো রোজা হবে। এ থেকে পরিত্রান হিসেবে কোরান পাঠ করতে পারেন বা ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ করলে খারাপ চিন্তা মনে আসবে না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রোজার মাস মানেই সংযম এর মাস ।আর আপনার সংযম ঠিক রাখতে পারেন নি।তাই আপনার রোজা ভেঙ্গে গেছে।আপনি তওবা করুন আর পরবর্তিতে এই কাজ না করার সংকল্প করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হ্যাঁ, আপনার রোজা ভেঙ্গে যাবে। আর বেগানা নারীর সাথে দেখা করাও হারাম। এখন আপনি সবসময় আল্লাহকে ভয় করুন। দোয়া ইস্তেগফার করুন। নিয়মিত নামায আদায় করুন। কেননা নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ হতে বিরত রাখে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রোজা ভাঙ্গার কোন কারণে এমনটা উল্লেখ নেই। তবে হালকা হয়ে যেতে পারে। কারণ আপনি রোজার আদব নষ্ট করেছেন। সংযমী হন নি। 

কিন্তু চিন্তাটা অন্য যায়গাতে। আপনি যেই অন্যায় করেছেন আমার মনে হয় সেটা রোজা ভাঙ্গার চাইতে আরো বেশি সিরিয়াস ব্যাপার। আপনার কাজটা জেনা হয়ে গেছে। বেগানা নারীর সাথে বিনা কারণে দেখা সাক্ষাৎ করার ও হুকুম নেই। অথচ আপনি তাকে স্পর্শ করেছেন। আর জেনাকারীর সাজা অত্যন্ত নির্মম। ইসলামে এর কোন ছাড় নেই। 

আপনি আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চান। অত্যন্ত লজ্জিত হয়ে তওবা করুন। আর যার সাথে এই কাজ করেছেন সে যদি স্বেচ্ছায় এমন কাজে সম্মতি দিয়ে থাকে তাহলে তাকেও ক্ষমা চাইতে বলুন আল্লাহর কাছে। আর আপনি জোর করে এটা করে থাকলে ওনার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিবেন। উনি ক্ষমা না করলে আল্লাহ ও ক্ষমা করবেন না। 

আশা করি ভবিষ্যতে এ জাতীয় চরম গুনাহ থেকে নিজে বেঁচে থাকবেন আর অন্যকেও বাঁচাবেন। ধন্যবাদ। 


(শুধুমাত্র রোজার সময় না - সর্বদাই আপনাকে গুনাহ থেকে দূরে থাকতে হবে)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
রোজা ব্যাতিরেকেই যদি বেগানা নারিকে স্পর্শ করেন তাহলে সেটা হারাম কাজ হবে।আর রোজা রেখে যদি এসব কাজ করেন তাহলে রোজা  হালকা হয়ে যাব ।এক্ষেত্রে যদি বীর্যপাত হয় তাহলে রোজা বেঙ্গে যাবে।রোজা রেখে সয়ং স্ত্রীর সাথেই এরকম কাজ করতে ইসলাম নিশেদ করেছে  সেক্ষেত্রে বেগান নারির সাথে স্পর্শকাতর কাজে লিপ্ত হওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা।   

সঙ্গম ব্যতিত অন্য পন্থায় বীর্যপাত- সহবাস ব্যতিত অন্যপন্থায় যদি কোনো রোজাদার যৌনস্বাদ নেয়ার জন্য স্পর্শকাতর কোনো যুবতী যৌবনা নারী সংস্পর্শে আসে; তাকে চুম্বন করে; জড়িয়ে ধরে অথবা হস্তমৈথুন করে ইত্যাদির মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটায় তবে তার রোজা ভেঙে যাবে। (সবার জানা উচিত যে, এই কর্মগুলি যেমনিভাবে রোজার মাসে হারাম তেমনিভাবে অন্য সময়গুলোতেও হারাম।)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ